বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

কক্সবাজার সৈকতে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে কর্ণেল অলিকে হাইকোর্টে তলব


রামু নিউজ রিপোর্র্ট ঃ
আইন অমান্য করে কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগে এলডিপির চেয়ারম্যান সাবেক মন্ত্রী কর্ণেল (অবঃ) অলি আহমেদ বীর বিক্রমকে স্বশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট। বুধবার বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একটি দ্বৈত বেঞ্চে এক আইনজীবি দৈনিক ডেইলি স্টারের অলি’স ক্যাসল অন বিচ’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের দৃষ্টি আর্কষণ করা হলে কোর্ট এ আদেশ দেন। প্রকাশিত খবরটিতে বলা হয়, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির সভাপতি ও সংসদ সদস্য অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল অলি আহমদ পরিবেশ আইন লংঘন করে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ঝাউবনের মধ্যে চারতলা একটি স্থাপনা নির্মাণ করছেন। ওই স্থানটি পরিবেশগত বিপন্ন এলাকার (ইসিএ) মধ্যে পড়েছে। বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-১৯৯৫ (২০১০ সালে সংশোধিত) অনুযায়ী ওই এলাকায় সকল ধরনের স্থাপনা নির্মাণ নিষিদ্ধ। প্রতিবেদনের আরো বলা হয়, ‘আইপিএল স্যান্ডক্যাসল’ নামে ওই স্থাপনা নির্মাণে অলি আহমেদ ইমপালস প্রোপার্টিজ নামের একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন। ২০১০ সালের নভেম্বর মাসে ওই ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়। খবরটি দেখে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও মো: জাহাঙ্গীর হোসেনের বেঞ্চ কোনো আবেদন ছাড়াই স্বউদ্যোগে (সুয়োমটো) অভিযোগ আমলে নিয়ে এ আদেশ দেন। আগামী ২৮ ফেব্র“য়ারী আদালতে হাজির হয়ে স্থাপনা নির্মানের কারন ব্যাখ্যা করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে ওই স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগে কেন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না এবং নির্মিত স্থাপনা ভেঙে ফেলতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। ১২ দিনের মধ্যে পরিবেশ সচিব, ভূমি সচিব, কক্সবাজার জেলার প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে ওই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। ওই স্থানে আর কোনো নির্মাণ কাজ যাতে না চলতে পারে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালতে প্রতিবেদনটি পড়ে শোনান অ্যাডভোকেট ইকবাল কবির লিটন। শুনানিতে অংশ নেন, অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এবিএম আলতাফ হোসেন।

বিয়ে পাগল এক নুরুল ইসলাম


মোঃ রেজাউল করিম,বার বার বিয়ে এবং পরবর্তীতে নির্যাতন করে তাড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। এতে করে অসহায় হয়ে পড়ছে একের পর এক মহিলা। ঘটনাটি যেমনি চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তেমনি অপর দিকে নির্যাতিত মহিলাকের ভবিষ্যত কোন দিকে যাচ্ছে তা বিবেকের কাছে প্রশ্নবিদ্ব করে তুলেছে। উক্ত ব্যক্তির নাম নুরুল ইসলাম। তার বাড়ী শহর তলীর তারাবনিয়ার ছড়া। অভিযোগে প্রকাশ বিয়ে পাগল নুরুল ইসলামের হতভাগ্য প্রথম স্ত্রী আনোয়ারা বেগম দীর্ঘদিন সংসার করে ৩সন্তান জন্মের পর ঠাই হলোনা স্বামীর বাড়ীতে। তাকে নির্যাতন করে তাড়িয়ে দেয়া হয়। প্রতিকার চেয়ে ৭ বছর ধরে হুমকি ধমকির মুখে আদালতে মামলা চালিয়ে যাচ্ছে। তার দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম উম্মে হাবিবুন্নাহার মিনু। তার বাড়ী সদর উপজেলার খুরুস্কুল এলাকায়। ৩বছর সংসার করার পর তাকেও মারধর পূর্বক তাড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় অসহায় দ্বিতীয় স্ত্রী কক্সবাজার পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। তিনি দাবী করেন তার ন্যার্য্য পাওনা টাকা ও স্বর্ণলংকার এখনো বুঝে পাননি। এগুলো দাবী করলে মৃত্যুর হুমকি আসে বার বার। তৃতীয় স্ত্রীর নাম মর্জিনা আক্তার। অসহায় এ মহিলাকে বিভিন্ন প্রলোভনে ঈদগাঁও মাইজপাড়া হতে বিয়ে করে সংসার জীবন শুরু করে। কিন্তু তার ভাগ্যেও জোটল পিতার বাড়ী। তাও অমাননিষক নির্যাতনের শিকার হয়ে। তৃতীয় স্ত্রী জানান, তাকে তালাক দেয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করলেও তার কোন কপি তিনি পাননি। তৃতীয় স্ত্রী ও পুলিশের কাছে প্রতিকার চেয়ে অভিযোগ করেছেন। সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে এসব গোপন রেখে আরেকটি বিয়ের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। উল্লেখ্য অভিযোগে জানা যায়, উক্ত নুরুল ইসলাম তার ব্যবসার আড়ালে ইয়াবা সহ বিভিন্ন মাদক ব্যবসায় জড়িত। এ ব্যাপারে তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। উখিয়া নিউজ থেকে সংগ্রহ.

এক সপ্তাহে ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন দীর্ঘ ১১ মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু

মহসীন শেখ॥   দীর্ঘ এগার মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানীর ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের ...