সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১২

নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেসক্লাব: ইমন সভাপতি ও নয়ন সা: সম্পাদক

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেস ক্লাবে সদস্য পরিধি বৃদ্ধি করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে নাইক্ষ্যংছড়ি ফ্রেন্ডশীপ রেষ্টুরেন্টে আয়োজিত বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উপজেলা সদর ও বিভিন্ন ইউনিয়নে কর্মরত পেশাদার নতুন ৮ সদস্যকে গঠনতন্ত্রের অনুচ্ছেদ ২এর ধারা ৬ অনুযায়ী অর্ন্তভুক্তি করে প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যকরী পরিষদ গঠন করা হয়। 
রবিবার (১১ মার্চ) স্থানীয় একটি

অবশেষে সেই গৃহবধূ নির্যাতনকারী এসআই রুহুল আমিনকে পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার

রামু নিউজ রিপোর্ট ॥
কক্সবাজারের রামুতে আসামীকে না পেয়ে সংখ্যালঘু পরিবারের গৃহবধূকে মারধর করার ঘটনার তদন্ত শেষে সেই বিতর্কিত এসআই  রুহুল আমিনকে কক্সবাজার পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করা হয়েছে। ১২ মার্চ সন্ধ্যা ৭ টার দিকে কক্সবাজার পুলিশ সুপার সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর এ আদেশ দেন। সুত্র জানায়, রামু থানা পুলিশের এস আই রুহুল আমিন কর্তৃক গৃহবধু নির্যাতনের ঘটনা তদন্তের প্রাথমিক পর্যায়ে  পুলিশ লাইনে

ইসলামপুর শিল্প এলাকায় আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি


॥ মোঃ রেজাউল করিম, ঈদগাঁও ॥
দেশের বৃহত্তম ও ব্যস্ততম লবণ শিল্প এলাকা সদরের ইসলামপুরে ক্রমবর্ধমান চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজী সহ রকমারী অপরাধের কারণে ব্যবসায়ীরা চরম নিরাপত্তহীনতায় দিনাতিপাত করছেন। অর্ধ শতাধিক উৎপাদনশীল লবণ কারখানা অধ্যূষিত উক্ত শিল্প এলাকায় আইন শৃংখলা পরিস্থিতির চরম অবনতির কারণে শিল্প কারখানা মালিক,  শ্রমিক, লবণ ব্যবসায়ী, ট্রলার মালিক সহ সংশ্লিষ্টদের মাঝে আতংক বিরাজ করছে।
দেশের অন্যতম লবণ উৎপাদনম জেলা হিসাবে কক্সবাজারের ইসলামপুর শিল্প এলাকায় অর্ধ শতাধিক লবণ কারখানা নিয়মিত উৎপাদন করে দেশের

কোহেলিয়া নদীতে জলদস্যুদের গুলিতে ২ জেলে আহত

॥ এম ছালামত উল্লাহ, মহেশখালী ॥
মহেশখালীর কোহেলিয়া নদীর দণি মোহনায় জলদস্যুর গুলিতে ২ জেলে শ্রমিক গুরুতর আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
সুত্রে জানায়,গত ১২ মার্চ বিকাল দেড় টায় এ ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয় হোয়ানক মহুরাকাটার উকিল আহমদের পুত্র গিয়াস উদ্দিন (২০) ও জাবের আহমদের পুত্র সাবের আহমদ (৫০)। আহতদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত গিয়াস উদ্দিন জানান,

চৌফলদণ্ডী শ্বশুর বাড়ীতে আটক সিএনজি লুটপাটে জড়িত যুবক





মোঃ রেজাউল করিম, ঈদগাঁও ॥
চৌফলদণ্ডীতে শ্বশুর বাড়ীতে এসে আটক হলো খুরুস্কুলে সিএনজি গাড়ীতে লুটপাটে জড়িত এক যুবক। স্থানীয় জনতার সহযোগিতায় ১২ মার্চ সকালে ঈদগাঁও তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ ওই যুবককে আটক করে। এদিকে লুট হওয়া প্রায় ২ লাখ টাকার মালামাল এখনো উদ্ধার হয়নি এবং ঘটনার সাথে জড়িত অন্যান্যরাও আটক হয়নি।
প্রাপ্ত তথ্যে প্রকাশ, খুরুস্কুল ব্রীজ সংলগ্ন রাস্তার

প্রজ্ঞানন্দ শ্রামণ শুভ উপসম্পদা গ্রহণ করেছেন

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন সংঘপুরোধা হীরক জয়ন্তী নায়ক পন্ডিত ভদন্ত সত্যপ্রিয় মহাথের’র স্নেহধন্য শিষ্য প্রজ্ঞানন্দ শ্রামণ শুভ উপসম্পদা গ্রহণ করেছেন। বৌদ্ধ ভিক্ষুর জীবন গ্রহণ করা হলে বৌদ্ধ পরিভাষায় তাকে উপসম্পদা বলা হয়। তিনি ৮ মার্চ রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহারের

ফলোআপ ঃ রামুতে সংখ্যালঘু পরিবারের গৃহবধূ নির্যাতন ঘটনা তদন্তে পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের দল

॥ খালেদ শহীদ ॥
রামুতে আসামীকে না পেয়ে সংখ্যালঘু পরিবারের গৃহবধূকে মারধর করার ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের দল। গতকাল সোমবার (১২ মার্চ) সকালে তাঁরা ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্যাতিত গৃহবধু এবং এলাকা বাসির জবানবন্দি নেন।  
এ দিকে দিন দুপুরে প্রকাশ্যে একজন পুলিশ কর্মকর্তার হাতে গৃহবধু নির্যাতনের ঘটনায় এলাকা বাসীর মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। তারা ন্যাক্কার জনক ওই ঘটনার সাথে জড়িত দারোগা রুহুল আমিনের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবী জানান।
তদন্ত দলে ছিলেন, কক্সবাজারের

রামুতে আঘাত মোকাবেলায় জরুরী প্রাথমিক চিকিৎসা শীর্ষক কর্মশালা সম্পন্ন

দর্পণ বড়ুয়া
আঘাত মোকাবেলায় জরুরী প্রাথমিক চিকিৎসা শীর্ষক কর্মশালা কক্সবাজারের রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলনায়তনে সম্পন্ন হয়েছে। ১২ মার্চ সকাল ১১ টা থেকে তিন ব্যাচের এক দিনের কর্মশালায় প্রশিক্ষক ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রশিক্ষক ডাক্তার আনোয়ারুল হক ফরাজী সোহেল। প্রশিক্ষনের উদ্বোধন করেন রামু স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার রতন চৌধুরী। সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন, গাইনী কনসালটেন্ট ডাক্তার খায়রুন্নেছা মুন্নি, মেডিকেল

২ বছরের শিশুর ‘মিস্ত্রি’ শব্দে সন্ধান মিললো খুনির

॥রামু নিউজ ডেস্ক॥   চট্টগ্রাম নগরীর রসুলবাগ আবাসিক এলাকায় প্রবাসীর স্ত্রী খতিজা বেগম বেবির ৫ হত্যাকারীকে গ্রেফতার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। এর ফলে চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচিত হলো। 

৫ হত্যাকারী হচ্ছে- মোহাম্মদ আলী (১৮), মোহাম্মদ সোহাগ (২২),

সরকারের বাধায় জনগণ দমে যায়নি: খালেদা

 ॥রামু নিউজ ডেস্ক॥   বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন, ‘সরকার জন-আতঙ্কে ভুগছে। তাই সমাবেশ করতে বাধা দিয়েছে। কিন্তু বাধা দিয়ে সরকার জনগণকে দমাতে পারেনি। আজ সমাবেশস্থল জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।’

সোমবার নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত মহাসমাবেশে দেওয়া প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমি সমাবেশের ডাক দিয়েছিলাম। মানুষ সমবেত হয়েছে। আমার ডাকে কেউ সাড়া দেবে, কেউ দেবে না। এটি তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। অথচ সরকার ভীত হয়ে সমাবেশ বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু সরকার তাতে সফল হয়নি।’ 

তিনি বলেন, ‘সরকার সারাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে দিয়েছে। যাতে মানুষ ঢাকায় আসতে না পারে। যাতে সমাবেশে যোগ দিতে না পারে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে না দিলে আজ সারা রাজধানী জনসমুদ্রে পরিণত হতো।’ 

তিনি বলেন, ‘এ সরকারের সঙ্গে জনগণের কোন সম্পর্ক নেই। সরকার এখন জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। 

খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমরা আগামীতে বারবার কর্মসূচি দেবো। দেখবো সরকার কতো বার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করতে পারে।’

খালেদা জিয়া বলেন, ‘সব সময় বিরোধী দল হরতাল ডাকে। কিন্তু আমাদের সমাবেশকে কেন্দ্র করে সরকার হরতাল ডেকেছে। সরকার ঢাকাকে অচল করে দিয়েছে। গাড়ি চলছে না। কোনো হোটেল, দোকানপাট খুলছে না।’

তিনি বলেন, ‘আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। আমরা জনগণের ওপর আস্থা রাখি। সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, চাঁদাবাজি, জ্বালাও-পোড়াও, লগি-বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যাতে আমরা বিশ্বাস করি না। যারা জীবন্ত মানুষকে হত্যা করে এবং একটির বদলে ১০টি লাশ ফেলতে চায়- তেমন রাজনীতি বিএনপি করে না। তাই জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস আমাদের ওপর আছে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।’

তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ চেয়েছে এ সমাবেশ হোক, কিন্তু সরকার ভীত।  সরকার এখন অন্ধ-বধির। তারা চোখে দেখে না, কানে শোনে না। কারণ তাদের পায়ের নিচে মাটি নেই।’ 

খালেদা জিয়া বলেন, ‘সমাবেশ, মিছিল মিটিং গণতান্ত্রিক অধিকার। তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। একবার বাকশাল কায়েম করেছিল। আবারও বাকশাল কায়েম করতে চায়। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। এক দলীয় শাসনের দিকে গেলে সরকার ভুল করবে। তাদের জবাবদিহি করতে হবে।’

বিএনপি প্রধান বলেন, ‘সারা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চলছে। বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর আক্রমন চালানো হচ্ছে। কিন্তু এতে বিএনপি ভীত নয়। বিএনপি এতো তাড়াতাড়ি ভীত হবে না।’ 

তিনি বলেন, ‘সরকার নিজের দেশের মানুষের সঙ্গে হানাদার বাহিনীর মতো আচরণ করছে। আটক ও রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করছে। এভাবে ক্ষমতায় থাকা যায় না। এ সরকারের অবস্থা দুর্বল। আবিলম্বে আটককৃতদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।’

কক্সবাজারে‘আলীফ-লাম-মীম’ মসজিদটি বাস্তবায়ন হচ্ছেনা



মহসীন শেখ, কক্সবাজার ॥ 
                   কক্সবাজারের সর্বস্থরের মুসলমান সহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে বেড়াতে আসা ধর্মপ্রাণ পর্যটকদের বহু প্রত্যাশিত অত্যাধুনিক স্থাপত্যের নিদর্শন ‘আলীফ-লাম-মীম’ মসজিদটি অনুদানের অভাবে বায়ন হচ্ছেনা। উদ্যোক্তাদের কার্যক্রমে স্থবিরতার কারণে মসজিদটি বাস্থবায়নের মূখ দেখছেনা বলেও সচেতন মহলের দাবী।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ‘আলীফ-লাম-মীম’ মসজিদ নির্মাণ ও বাস্তবায়নে ২০০৮সালের ১৮অক্টোবর কক্সবাজার পর্যটন হোটেল শৈবালের তৎকালিন বীচ ম্যানেজম্যান্ট কমিটির সহযোগীতায় ‘আলীফ-লাম-মীম’ মসজিদটি দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্দ্যোগ নেওয়া হয়েছিলো। ওসময় মস্জিদটি নির্মাণ ও বাস্তবায়িত করতে কক্সবাজার পৌর সভার তৎকালিন ভারপ্রাপ্ত মেয়র সরওয়ার কামালকে আহ্বায়ক ও সমুদ্র সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে অবস্থিত সী-ইন মার্কেটের সত্বাধিকারী নুরুল আবছারকে যুগ্ন-আহ্বায়ক করে বীচ ম্যানেজম্যান্ট কমিটির কয়েকজন সদস্যদের নিয়ে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি আহ্বায়ক কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। উক্ত কমিটির নামে ঢাকা ব্যংক কক্সবাজার শাখায় একাউন্ট করা হয়েছে যার (চলতি হিসাব নং-৮১১০০৭৫৬৮)। তার প্রেেিত একাউন্টে মসজিদটি নির্মাণের সহযোগার জন্য বেশ ধর্ম প্রাণ মুসলমান দানশীল ব্যক্তিরা বেশ কিছু অর্থও দান করেছিলেন। উক্ত আহ্বায়ক কমিটিতে অন্যান্যদের মধ্যে ছিলেন, নুরুল আবছার সদস্য সচিব, আতাহার ইকবাল (সাবেক সভাপতি, কক্সবাজর প্রেস কাব) সদস্য আবুল কাশেম সিকদার সদস্য ও  
কক্সবাজার কমিউনিটি পুলিশ এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারী আলহাজ্ব জেবর মূল্লুক।
তবে অত্যাধুনিক স্থাপত্যের নিদর্শন ‘আলীফ-লাম-মীম’ মসজিদটি লাবণী পয়েন্টের সমুদ্রের সন্নিকটে ৬ কৌটি টাকা ব্যায়ে মসজিদটি নির্মিত হওয়ার কথা থাকলেও দায়িত্বরতদের অবহেলার কারণে কোন ধর্মপ্রাণ মুসলমান ব্যক্তি অথবা কোন দেশের অনুদান না পাওয়ায় তা হয়নি এবং মসজিদটি শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়নি। তবে ধর্মপ্রাণ সমাজের ধারণা বর্তমান সরকার একটু আন্তরিক হলে অত্যাধুনিক স্থাপত্যের নিদর্শন ‘আলীফ-লাম-মীম’ মসজিদটি দ্রুত বাস্তবায়ন সম্ভব।
        আলিফ, লাম ও মীম এই তিনটি আরবী অর সুরা বাকারার (সুরা-২) শুরুতেই আছে। তারই দ্বারা বাহিকতায় সাগর পাড়ের এ মসজিদটির নামকরণ করা হয়েছে ‘আলীফ-লাম-মীম’ মসজিদ।পবিত্র কোরআন-এ রূপ অরকে ‘হুরূপ আল মুকাত্তা আত’ হিসাবে আছে। যার অর্থ মহান আলাহতালাই জানেন। তিনিই সবকিছুই জানেন।
 আমাদের কাছে যেমন বিশাল এ সাগরের অনেক কিছু অজানা রয়েছে তেমনি পবিত্র কোরআনের এ অংশগুলো আলাহর ইচ্ছায় আমাদের জ্ঞানের বাহিরে রাখা হয়েছে। এ যুক্তিতেই এ মসজিদের নামকরণ। এ মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়ে মুসলিলরা পবিত্র কোরআন ও ইসলাম সম্পর্কে বহু তথ্য ও ব্যাখার প্রতিফলন দেখতে পারবেন।
মসজিদটি নির্মাণের নিদাাংণ নকশা সূত্রে জানা যায়, ‘আলিপ-লাম-মীম’ মসজিদটি ৫৭ফুট ী১৯০ ফুট প্লাটফর্মের উপর তৈরীর হওয়ার কথা নকশায় রয়েছে। ৫৭ী১৯০=১০, ৮৩০ বর্গ ফুট আয়তন। এই অংকের লব্ধ ফলাফল ৫৭০ খ্রীষ্টাব্দে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর জন্মগ্রহনের কথা মনে করিয়ে দেবে। তাঁরই কাছে নাজিল হয় আমাদের জন্য মহান আলাহতালার শ্রেষ্ট গ্রন্থ পবিত্র আল-কোরআন।
                             ইসলাম ধর্ম মোট পাঁচ মূল স্তম্ভ এর উপর প্রতিষ্টিত যেমন ঈমান, সালাত (নামাজ), সউম (রোজা) যাকাত ও হজ। অনুরোপ ‘আলীফ-লাম-মীম’ মসজিদটি স্থাপিত হবে মোট মোট পাঁচ মূল স্তম্ভ (পিলার) এর উপর।
এ মসজিদটি আলীফ-লাম-মীম অরের আদলে তৈরী। দুটি মিনার ‘আলীফ ও লাম’-এর এবং মূল মসজিদ ‘মীম’-এর স্বত্তা প্রকাশ করছে। পাঁচটি খিলান ও দুটি মিনার মোট ৭টি স্থাপনা ৭টি বেহেস্তের প্রতীক হিসেবে চিন্তা করা হয়েছে।
মসজিদের মূল কাঠামো (মীম) ১১৪ ফুট লম্বা ১১৪=১৯ী৬ এবং দুই পার্শ্বের উচ্চতা ৫৭ ফুট (৫৭=১৯ ী৩)। মাঝের উচ্চতা রাখা হয়েছে ৩৮ ফুট। ৩৮=১৯ী২। মীম বা মূল কাঠামোর দুই পার্শ্বে মীম অরের আকৃতি দেয়ার জন্য গোল করে কাটা হয়েছে যার ব্যাস ১৯ ফুট।
ছোট মিনার ‘আলীফ’ ৭৬ ফুট লম্বা যার গায়ে মানব জাতির জন্য আলাহতালার কাছ থেকে আসা প্রথম বাণী ‘ইকরাহ্ বিইছমে......... খালাক’ লেখা থাকবে যা লিখতে ৭৬টি আরবী অরের প্রয়োজন (৭৬=১৯ী৪)। মিনারের উপর মাথা ‘আলীফ’ অরের আদলে কাটা থাকবে এবং ১৯ ফুটে বৃত্তাকার ফোকর থাকবে। বড় মিনারটি ৯৫ ফুট উঁচু (৯৫= ১৯৫) যার উপর মাথা ‘লাম’ অরের আদলে কাটা থাকবে এবং ১৯ ফুটে বৃত্তাকার ফোকর থাকবে।
           উভয় পার্শ্বে ২টি করে বারটি খিলানে মুসলমান গণিতবিদদের আবিস্কৃত গ্রাফিক্যাল গ্রীল থাকবে যাতে ১৯ সংখ্যার প্রতিফলনে ইসলামের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হবে।
পবিত্র কোরআন-এ ‘পানি’ শব্দটি ৩২ বার ব্যবহার করা হয়েছে এবং ‘ভূমি’ শব্দটি ১৩ বার, যার যোগফল ৪৫, ভূমি ও পানি’র অনুপাত করলে ফলাফল দাড়ায় ৭১.১১১১১১১১% পানি এবং বাকীটুকু ভূমি। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হচ্ছে যে, আধুনিক স্যাটেলাইটে মাপা পানি ও ভূমির অনুপাতও একই।
এ তথ্যটা সাধারণ একজন নামাজীর কাছে তুলে ধরার জন্য মসজিদের ১০,৮৩০ বর্গ ফুটে ৭১ ভাগ ফোর টাইল্স হবে স্বচ্ছ পানির মত যাতে মসজিদের প্রতিবিম্ব দেখা যাবে এবং বাকী টাইল্স ভিন্ন রং থাকবে যা ভূ-পৃষ্টের জমির পরিমাপের অনুপাতে।
মসজিদের উভয় পার্শ্বে উপরে উঠার জন্য মোট ১৫টি সিড়ি থাকবে ৭+৮=১৫। মসজিদে উঠতে ও নামতে ৭টি বেহেস্ত এবং ৮টি দোজখের কথা মনে করিয়ে দেবে।
মোট ১১৪টি বাতাস চলাচলের পথ (ভেনটিলেটর) থাকবে। ভেনটিলেটরের গ্রীলে আরবী ও বাংলায় ১১৪ সুরার নাম লিখা থাকবে। এর অবস্থান পবিত্র কোরআন-এর ক্রমানুসারে এবং মক্কা-মদিনায় নাজিল হওয়ার ভিত্তিতে স্থাপন করা হবে।
মসজিদের মূল ঝাড় বাতিটি পাঁচ স্তম্ভ বিশিষ্ট হবে। যার প্রথম বা উপরের সারিতে বাতির সংখ্যা ১৯০(=১৯ী১০), দ্বিতীয় সারিতে ১৫২টি(=১৯ী৮), তৃতীয় সারিতে ১১৪(=১৯ী৬), চতুর্থ সারিতে ৭৬=(১৯ী৪) এবং পঞ্চম বা শেষ সারিতে ৩৮(=১৯ী২)। মোট বাতি হবে ৫৭০টি, যা আমাদের প্রিয় নবীর জন্ম সাল।
মীমবার এর জায়গা ছাড়া ৩৮ কাতারে (১৯ী২=৩৮) ৫০ জন করে মোট ৯৫০জন মুসলি এক সঙ্গে মসজিদের ভেতরে নামাজ আদায় করতে পারবে (৯৫০=১৯৫০)। বাহিরে আরও ৪৭৫ জন (৪৭৫=১৯ী২৫)সহ এ মসজিদে মোট ১,৪২৫ জন মুসল্লী একসাথে নামাজ আদায় করত সম হবেন।
                           এছাড়াও পবিত্র কোরআন থেকে মাছ, সাগর, লোনা পানি, পানি চক্র ও জীবন সম্পর্কিত বিভিন্ন আয়াত পবিত্র কোরআন থেকে এ মসজিদে বাংলা তরজমাসহ লিপিবদ্ধ থাকবে যা সাধারন মানুষকে ধর্ম ও কর্ম সম্পর্কে বেশী করে জানার সুযোগ করে দেবে।
মসজিদের অভ্যন্তরে স্বল্পপরিসরে একটি পাঠাগার থাকবে। যেখান থেকে মানুষ ইসলাম, কোরআন ও সুন্নার আলোকে শিা লাভ করতে পারবে।
মসজিদের বাহিরে আটকোণা ঘরে একই সঙ্গে ১৯জন মুসলী’র ওজুর ব্যবস্থা থাকবে।  এর উপরে ২ ক বিশিষ্ট ঘরে ইমাম ও মোয়াজ্জিন-এর থাকার ব্যবস্থা থাকবে।মসজিদের বেস বা বন্যা জলোচ্ছাস থেকে রার জন্য চার পাশে ওয়েভ ব্রেকিং দেয়াল তৈরী করার হবে বলে নকশায় দেখা যায়। 
                       বিশ্বের পর্যটন রাজধানী খ্যাত কক্সবাজারে ওই মসজিদের অবস্থানের কারণে মসজিদের মিনার দুইটি পর্যটকদের জন্য বাড়তি আকর্ষন হতো। বিশেষ করে মিনার দুটির ফোকর দিয়ে আরবী কোন এক মাসের নির্দৃষ্ট তারিখে চাঁদকে এক সারিতে দেখা যাবে। এ দৃশ্য দেখার জন্য ঐ নিদৃষ্ট দিনে ও নে হাজার হাজার পর্যটক কক্সবাজারে আগমন হতো বলে আশা কার যায়। ওই সময়টি প্রতিবছরে নিদৃষ্ট সময় হারে পরিবর্তিত হবে এবং প্রতিবছর তার আগাম দিনণ প্রচার মাধ্যমে পর্যটকে
দর সুবিধার জন্য জানিয়ে দেয়া হবে। এই ঘটনাটি জ্যোতির্বিজ্ঞানে মুসলমানদের ঐতিহ্যের কথা নতুন করে স্বরণ করিয়ে দেবে। মসজিদে স্থাপিত তথ্য ও তার বর্ণনা থেকে একটাই সত্য প্রমাণিত হচ্ছে ‘আলাহ এক’। আমাদের  প্রিয় নবীজির কাছে কোরআন নাজিল করেছেন তিনি (আলাহ্) আখিরাত পর্যন্ত আমাদের জীবন বিধান হিসাবে যা কেবল আলাহ’র পে সৃষ্টি করা সম্ভব।
                       এদিকে জেলাবাসী দাবী বর্তমান সরকারের প থেকে একটু তৎপর হলে বহু প্রত্যাশিত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে আধুনিক স্থাপত্যের নিদর্শণ ‘আলিফ-লাম-মীম’ মস্জিদটি নির্মাণ করা সম্ভব হবে ‘ইনশা-আললাহ্’।
উল্লেখ্য, মুসলমানদের মহাপবিত্র গ্রন্থ কোরআন শরীফের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করইে এই মসজিদের পরিকল্পনা করেছিলেন জীববিজ্ঞানী রাগীব উদ্দিন আহমদ।





রামুর বৌদ্ধ বিহার পরিদর্শন করলেন ভূটানের রাষ্ট্রদুত ডাসুবেপ কিসাঙ্গ

দর্পণ বড়ুয়া ॥
পুরাকীর্তি সমৃদ্ধ রামুর বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহার পরিদর্শন করেছেন ভূটানের রাষ্ট্রদুত ডাসুবেপ কিসাঙ্গ। তিনি স্বস্ত্রীক গতকাল ১২ মার্চ সোমবার সকাল ১০ টায় রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহারে পৌঁছলে রামুর বৌদ্ধ সমাজের পক্ষ থেকে ফুলেল অভিনন্দন জানান বৌদ্ধনেতা অলক বড়ুয়া। এসময় তাঁর সম্মানে আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার প্রাক্তন সভাপতি,রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহার অধ্যক্ষ পন্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথের। সংবর্ধনার জবাবে রাষ্ট্রদুত পন্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথের মহোদয়ের হীরক জয়ন্তী উৎসব উপলক্ষে শ্রদ্ধাদান ও উপহার সামগ্রী প্রদান করেন। তিনি বলেন রামুর বৌদ্ধ পুরাকীর্তি ও ঐতিহ্যের আন্তর্জাতিক পরিচিতি রয়েছে, এগুলোর সঠিক রক্ষনাবেক্ষনে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। এসময় তাকে সহযোগীতা করেন সীমা বিহারের আবাসিক শীলপ্রিয় থের, প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু। উপস্থিত ছিলেন রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শহীদ মোহাম্মদ ছাইদুল হক, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাষ্ট্রের ট্রাষ্টি সুপ্ত ভূষন বড়ুয়া, রামু ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক সুবীর বড়ুয়া (বুলু মেম্বার),রামু নিউজ ডটকমের উপদেষ্টা, সাংবাদিক ও ছড়াকার দর্পণ বড়ুয়া, বৌদ্ধ পরিবহন শ্রমিক নেতা দুলাল বড়ুয়া, রামু যুবলীগ সাংস্কৃতিক সম্পাদক পলক বড়ুয়া আপ্পু। পরে তিনি সম্রাট অশোকের স্মৃতি বিজড়িত রাংকুট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহার, জগজ্জ্যোতি চিলড্রেন ওয়েলফেয়ার হোম ও উত্তর মিঠাছড়ি বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে স্থাপিত ১০০ফুট সিংহ শয্যা গৌতম বুদ্ধ মুর্তি পরিদর্শন করেন।

রামুতে সংখ্যালঘু পরিবারের গৃহবধূকে নির্মমভাবে পিটিয়েছে এসআই রুহুল আমিন

॥মিজানুল হক॥  
রামু থানার দারোগা (এসআই) রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘু পরিবারের গৃহবধূকে নির্মমভাবে মারধর করে বন্দুকের বাটের আঘাতে বাম হাতের কনুই এর হাড় ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। দিনদুপরে একজন দারোগা সংখ্যালঘু পরিবারের গৃহবধূকে মারধর করার খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে শতশত নারী-পুরুষ ওই বাড়িতে ভীড় জমায় এবং ওই দারোগার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন। গতকাল রবিবার (১১ মার্চ) বেলা ১২ টায় হাইটুপী গ্রামে বর্বরোচিত এ ঘটনাটি ঘটে।এ পাশবিক নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ বিপু বড়ুয়া (২৪) রামু উপজেলার ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের হাইটুপী গ্রামের রোজেন বড়ুয়ার স্ত্রী। গুরুত্বর আহতাবস্থায় ওই গৃহবধূকে প্রথমে রামু হাসপাতালে ও পরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত গৃহবধূ বিপু বড়ুয়া সাংবাদিকদের জানান, বেলা বার টার দিকে তিনি সন্তানসহ বাড়ির শয়ন কক্ষে ঘমাচ্ছিলেন। এসময় রামু থানার এসআই রুহুল আমিন ও তিনজন কনষ্টেবল বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করে তার স্বামী কোথায় জানতে চান। স্বামীর অনুপস্থিতির কথা জানাতেই এসআই রুহুল আমিন বিপু বড়ুয়াকে চুল ধরে মারধর ও পাশবিক নির্যাতন শুরু করে। এসআই রুহুল আমিন বিপু বড়ুয়াকে স্বামী রোজেন বড়ুয়ার জাতীয় পরিচয় পত্র ও ছবি দেয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করেন। স্ত্রী বিপু বড়ুয়া জাতীয় পরিচয় পত্র ও ছবি স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে দেয়ার কথা জানালে এসআই রুহুল আমিন আরো ক্ষিপ্ত হয়ে বন্দুকের বাট দিয়ে বিপু বড়ুয়াকে আঘাত করলে সে চিৎকার দিয়ে মাটিতে পড়ে যায়। তার চিৎকারে শ্বাশুড়ি কাজলী বড়ুয়া (৫০) ও জাঁ চুমকী বড়ুয়া (২০) এগিয়ে এলে তারাও মারধরের শিকার হন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাড়ির লোকজন আহত বিপু বড়ুয়াকে নিয়ে তাড়াহুড়া করার সুযোগে এসআই রুহুল আমিন ওই বাড়ির আসবাবপত্র তছনচ করে রোজেন বড়ুয়ার জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি নিয়ে এবং অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
বিপু বড়ুয়ার শ্বাশুড়ি কাজলী বড়ুয়া জানান, এ ঘটনার এক সপ্তাহ আগেও দারোগা রুহুল আমিন গভীর রাতে ওই বাড়িতে গিয়ে তার ছেলেকে ধরতে আসার নামে পুত্রবধূ বিপু বড়ুয়ার শ্লীলতাহানির চেষ্টা চালায়। তিনি আরো জানান, কয়েকদিন পূর্বে রামু জোয়ারিয়ানালা এলাকার রোকন উদ্দিন নামের এক যুবক থানায় একটি চুরির মামলা করেন। জীপ গাড়ির যন্ত্রাংশ চুরির ওই মামলায় তার ছেলে রোজেন বড়ুয়াকে সন্দেহজনকভাবে আসামী করা  হয়। ওই মামলায় তার ছেলেকে ধরতে এসে এসআই রুহুল আমিন তাকে এবং পরিবারের উপর এ নির্মম নির্যাতন চালান। তিনি আরো জানান, স্থানীয় এক গাড়ি মালিকের সাথে তার ছেলে রোজেন বড়ুয়ার একটি অলিখিত চুক্তিপত্র (নন জুড়িশিয়াল ষ্ট্যাস্প) এসআই রুহুল আমিন নিয়ে গেছে।
মামলার বাদী রোকন উদ্দিন জানান, সম্প্রতি তার একটি জীপের যন্ত্রাংশ চুরি হয়েছে। এনিয়ে তিনি রামু থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। এতে রোজেন বড়ুয়াকে সন্দেহজনকভাবে অভিযুক্ত করেছেন। তবে গতকাল পুলিশ কর্তৃক রোজেন বড়ুয়ার স্ত্রী সহ পরিবারের সদস্যদের মারধরের ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান।
গৃহবধুকে নির্যাতনের বিষয়ে রামু থানার এসআই রুহুল আমিনের সাথে গতকাল রবিবার দুপুরে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, রোজেন বড়ুয়া একজন পেশাদার চোর। বাড়িতে গিয়ে তার জাতীয় পরিচয় পত্র ও ছবি চেয়েছিলাম। স্ত্রী বিপু বড়ুয়া স্থানীয় মেম্বারের অনুপস্থিতিতে দিবেনা বলে জানালে আমি জোর করে জাতীয় পরিচয় পত্র ও  ছবি নিয়ে আসি। মারধরে বিষয়টি অস্বীকার করে এসআই রুহুল আমিন এ ব্যাপারে অসত্য সংবাদ ছাপালে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে জিডি করার এবং এসপিকে নালিশ দেবেন বলে শাশিয়ে দেন।
রামু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজল জানান, বিষয়টি দুঃখজনক। এ ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। স্থানীয় ইউপি সদস্য মিজান উদ্দিন জানান, এসআই রুহুল আমিন কর্তৃক গৃহবধূসহ ওই পরিবারের সদস্যদের নির্যাতনের ঘটনাটি সত্য।

এক সপ্তাহে ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন দীর্ঘ ১১ মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু

মহসীন শেখ॥   দীর্ঘ এগার মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানীর ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের ...