॥ খালেদ শহীদ ॥
রামুতে আসামীকে না পেয়ে সংখ্যালঘু পরিবারের গৃহবধূকে মারধর করার ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের দল। গতকাল সোমবার (১২ মার্চ) সকালে তাঁরা ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্যাতিত গৃহবধু এবং এলাকা বাসির জবানবন্দি নেন।
এ দিকে দিন দুপুরে প্রকাশ্যে একজন পুলিশ কর্মকর্তার হাতে গৃহবধু নির্যাতনের ঘটনায় এলাকা বাসীর মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। তারা ন্যাক্কার জনক ওই ঘটনার সাথে জড়িত দারোগা রুহুল আমিনের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবী জানান।
তদন্ত দলে ছিলেন, কক্সবাজারের
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উত্তম কুমার পাল ও সহকারি পুলিশ সুপার (উখিয়া সার্কেল) ছত্রধর ত্রিপুরা, রামু থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ কে নজিবুল ইসলাম । এ সময় গুরুত্বর আহত গৃহবধূ বিপু বড়–য়া (২৪) হাসপাতাল থেকে ফিরে দারোগার রুহুল আমিনের পাশবিক নির্যাতনের কথা তদন্ত দলের কাছে তোলে ধরেন। রামুতে আসামীকে না পেয়ে সংখ্যালঘু পরিবারের গৃহবধূকে মারধর করার ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের দল। গতকাল সোমবার (১২ মার্চ) সকালে তাঁরা ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্যাতিত গৃহবধু এবং এলাকা বাসির জবানবন্দি নেন।
এ দিকে দিন দুপুরে প্রকাশ্যে একজন পুলিশ কর্মকর্তার হাতে গৃহবধু নির্যাতনের ঘটনায় এলাকা বাসীর মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। তারা ন্যাক্কার জনক ওই ঘটনার সাথে জড়িত দারোগা রুহুল আমিনের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবী জানান।
তদন্ত দলে ছিলেন, কক্সবাজারের
তদন্ত শেষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উত্তম কুমার পাল সাংবাদিকদের জানান, মারধরের ঘটনা খুবই দুঃখজনক। বিষয়টি গুরুত্বের সাথে তদন্ত করা হচ্ছে। আমি নিজে ওই পরিবারের সদস্য ও এলাকার লোকজনের সাথে কথা বলেছি। আরো তদন্ত করে নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য সোনিয়া বড়–য়া ও মিজানুর রহমান বলেন, আসামী ধরতে এসে শয়ন কে ঢোকে মধ্যযূগীয় কায়দায় গৃহবধূকে মারধর করার ঘটনাটি নিন্দনীয়। তারা জড়িত দারোগা রুহুল আমিনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী জানান এবং মানবাধিকার রায় প্রয়োজনে উপজেলার এগার ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি ও জনগনকে সাথে নিয়ে কঠোর আন্দোলন কর্মসূচী হাতে নেয়া হবে বলে হুশিয়ারী উচ্চারণ করেন।