আবদুর রাজ্জাক,মহেশখালী-১৭ ফেব্র“য়ারী:
মহেশখালী উপজেলার বহুল আলোচিত সন্ত্রাসী পেশাদার ডাকাত সর্দার বজল বাহিনীর প্রধান ওরফে বজইল্যা ডাকাত গণ পিঠুনিতে নিহত হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানাযায়, ১৬ ফেব্র“য়ারী বৃহস্পতিবার রাত ১১টায় বজল ডাকাত মহেশখালী উপজেলার উত্তর নলবিলা মাঝের পাড়া গ্রামের দরিদ্র কানা মমতাজের মাদ্রাসা পড়–য়া ১কিশোরী -বজইল্যা ডাকাতের দেহরক্ষী ফরিদ্যার শালীকে ধর্ষন করতে নিজ বাড়ি থেকে কাধেঁ তুলে নিযে বজল ডাকাতের বাড়ীতে নিয়ে আসে। এ সময় কিশোরী মেয়েটি আতœ-চিৎকার করলে বজইল্যার ভাইয়েরা এসে মেয়েটি কে ছেড়ে দিতে বললে তা অমান্য করে পূনরায় মেয়েটিকে নির্যাতন করতে চাইলে ভাইয়ের উওেজিত হয়ে তাকে মারপিট করেেল সেখান থেকে পালিয়ে গিয়ে পার্শ্ববতী পানের বরজে লুকিয়ে থাকলে ধর্ষিতার পিতা ও স্থানীয় মেম্বার সহ এলাকাবাসী এগিয়ে এসে পানের বরজ ঘেরাও করে বজইল্যা ডাকাত জনগনের হাতে আটকের খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে মুহুতের মধ্যে প্রতিবেশী ইউনিয়ন মাতারবাড়ি,শাপলাপুর, হোয়ানক, ও পার্শ্ববতী উপজেলা বদরখালী থেকে হাজার হাজার জনতা এসে ক্ষোভের সংঞ্চার ঘটায়। এ সময় গনপিটুনি শুরু করলে সেখান থেকে বারবার পালিয়ে যাওযার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। গনপিঠুনির এক পর্যায়ে রাত দেড় টায় সে ঘটনাস্থলে মারা যায় ্ তখন এলাকাবাসী থানাকে খবর দিলে মহেশখালী থানার কালারমারছড়া ফাড়িঁর ইনচার্জ এরশাদ উল্লাহ সহ একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বজইল্যার লাশটি উদ্ধার করে মহেশখালী থানায় নিয়ে আসে।
আইন শৃংখলা বাহিনী ও প্রশাসনের চোখে ফাকিঁ দিয়ে কিছুদিন বাঁচতে পারলে ও অবশেষে জনগনের গণ পিঠুনির শিকার হয়ে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হল । এ ব্যাপারে মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ রনজিত বড়–যা জানান, নিহত বজইল্যা ডাকাতের বিরোদ্ধে হত্যা,সন্ত্রাসী,পুলিশ এশল্ট ,সড়ক ডাকাতি, নারী ধর্ষন, চিংড়ী ঘেরের লুটপাট,জলদস্যুতা সহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানান।
