॥ রামু নিউজ রিপোর্ট ॥
রামু থানা পুলিশ জানায়, চকরিয়া থেকে চার দুর্বৃত্ত মাইক্রোবাসে তুলে নাজমুল সাঈদকে নিয়ে রামুর দিকে রওয়ানা হয়। গাড়িতে তুলেই দুর্বৃত্তরা তাকে (নাজমুলের) হাত-পা বেধে গলায় ফাঁস লাগিয়ে তাকে হত্যার চেষ্টা চালায়। এক পর্যায়ে তাঁরা রামু-মরিচ্যা সড়কের রাজারকুল নাশির বরকুয়া বেইলী ব্রীজের ফেলে চলে যায়। স্থানীয় জনতা দেখে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে রামু পরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরন করে। নাজমুলকে ফেলে যাওয়ার পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাইক্রোবাসটি তেমুহনী এলাকায় খাদে পড়ে গেলে পুলিশ ওই চালকসহ গাড়িটি আটক করে।
তবে নাজমুলের শ্বাশুড়ি রওশন আকতার জানান, ২০০০ সালে তাঁর মেয়ে তসলিমা বুলবুল জিসানের সাথে নাজমুলের বিয়ে হয়। বর্তমানে এদের দুই ছেলে মেয়ে আছে। পরবর্তীতে নাজমুলের সাথে ইয়াবা ব্যবসায়ী সাজেদা বেগম সাজুর পরকিয়া সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কয়েকমাস আগে নাজমুল তাঁর থেকে দূরে চলে আসলে ওই মহিলা (সাজ)ু লোকজন দিয়ে নাজমুলের উপর কয়েকদফা হামলা চালায়। গত ১৬ জানুয়ারী নাজমুলের দোকানে এসে তাকে মারধর করা হয়। তিনি দাবি করেন ওই মহিলা তাকে হত্যার জন্য পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
রামু থানার ওসি (তদন্ত) মো.মেজবাহ উদ্দিন জানান, চালক গফুরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, গাড়ির ওপরই দুর্বৃত্তরা তার হাত পা বাঁধে এবং গলায় ফাঁস লাগিয়ে হত্যার চেষ্টা চালিয়েছে। পরে মারা গেছে মনে করে রাস্তার ধারে ফেলে দেয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাইক্রোবাসের গফুরের যোগসাজসের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। এসময় নাজমুলেরছবি সম্বলিত সাপ্তাহিক দূর্নীতি সমাচার পত্রিকার একটি পরিচয়পত্রও পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, তদন্তে পরকিয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। পরকীয়ার ঘটনার জের ধরে কোনো এক প এ ঘটনা ঘটাতে পারে।
কক্সবাজারের রামু-মরিচ্যা সড়কের রাজারকুল নাশির বরকুয়া বেইলী ব্রীজের নীচে থেকে গত মঙ্গলবার রাতে গলায় ফাঁস লাগানো এবং হাত পা বাধা মুমূর্ষু অবস্থায় এক যুবককে উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম নাজমুল সাঈদ (২৫)। তিনি চকরিয়া পেশায় আসবাবপত্র ব্যবসায়ী । সাথে তাঁর ছবি সম্বলিত সাপ্তাহিক দূর্নীতি সমাচার পত্রিকার একটি
পরিচয়পত্রও পাওয়া গেছে। পুলিশ তাকে বহনকারী মাইক্রোবাস (নুহা) এবং চালক আব্দুল গফুরকে আটক করেছে।রামু থানা পুলিশ জানায়, চকরিয়া থেকে চার দুর্বৃত্ত মাইক্রোবাসে তুলে নাজমুল সাঈদকে নিয়ে রামুর দিকে রওয়ানা হয়। গাড়িতে তুলেই দুর্বৃত্তরা তাকে (নাজমুলের) হাত-পা বেধে গলায় ফাঁস লাগিয়ে তাকে হত্যার চেষ্টা চালায়। এক পর্যায়ে তাঁরা রামু-মরিচ্যা সড়কের রাজারকুল নাশির বরকুয়া বেইলী ব্রীজের ফেলে চলে যায়। স্থানীয় জনতা দেখে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে রামু পরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরন করে। নাজমুলকে ফেলে যাওয়ার পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাইক্রোবাসটি তেমুহনী এলাকায় খাদে পড়ে গেলে পুলিশ ওই চালকসহ গাড়িটি আটক করে।
তবে নাজমুলের শ্বাশুড়ি রওশন আকতার জানান, ২০০০ সালে তাঁর মেয়ে তসলিমা বুলবুল জিসানের সাথে নাজমুলের বিয়ে হয়। বর্তমানে এদের দুই ছেলে মেয়ে আছে। পরবর্তীতে নাজমুলের সাথে ইয়াবা ব্যবসায়ী সাজেদা বেগম সাজুর পরকিয়া সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কয়েকমাস আগে নাজমুল তাঁর থেকে দূরে চলে আসলে ওই মহিলা (সাজ)ু লোকজন দিয়ে নাজমুলের উপর কয়েকদফা হামলা চালায়। গত ১৬ জানুয়ারী নাজমুলের দোকানে এসে তাকে মারধর করা হয়। তিনি দাবি করেন ওই মহিলা তাকে হত্যার জন্য পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
রামু থানার ওসি (তদন্ত) মো.মেজবাহ উদ্দিন জানান, চালক গফুরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, গাড়ির ওপরই দুর্বৃত্তরা তার হাত পা বাঁধে এবং গলায় ফাঁস লাগিয়ে হত্যার চেষ্টা চালিয়েছে। পরে মারা গেছে মনে করে রাস্তার ধারে ফেলে দেয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাইক্রোবাসের গফুরের যোগসাজসের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। এসময় নাজমুলেরছবি সম্বলিত সাপ্তাহিক দূর্নীতি সমাচার পত্রিকার একটি পরিচয়পত্রও পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, তদন্তে পরকিয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। পরকীয়ার ঘটনার জের ধরে কোনো এক প এ ঘটনা ঘটাতে পারে।