মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ, ২০১২

রামুতে জবাই করা বন্য হরিণ সহ গ্রেফতার ২



॥ সোয়েব সাঈদ ॥
কক্সবাজারের রামুতে জবাই করা বন্য হরিণ সহ দুইজন গ্রেফতার হয়েছে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন, কক্সবাজার সদর উপজেলার ঈদগাও মেহেরঘোনা চান্দের ঘোনা এলাকার মৃত আবদুল গনির ছেলে আলী আককর (৪০) ও সুলতান আহমদের ছেলে আমিন (২৮)। গতকাল ১৩ মার্চ (মঙ্গলবার) সকাল ৯ টায় জোয়ারিয়ানালা বন বিটের সংরতি বনাঞ্চলে বন বিভাগের লোকজন অভিযান চালিয়ে জবাই
করা হরিণ সহ এদের গ্রেফতার করে।
কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের সহকারী বন সংরক মোঃ আসলাম মজুমদার বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে গতকাল রাতে জানান, এ ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া দুজনকে অভিযুক্ত করে মামলার প্রক্রিয়া চলছে। তিনি বন্য প্রাণী রায় বন বিভাগের পাশাপাশি সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা কামনা করেছেন। 
বন বিভাগের জোয়ারিয়ানালা বিট কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল হক জানান, গতকাল (মঙ্গলবার) ভোরে ১৫-২০ জন শিকারী জোয়ারিয়ানালা বন বিটের সংরতি বনাঞ্চলে জালে ফেলে হরিণটি শিকার করে। খবর পেয়ে তিনি দুই বনকর্মী  সহ শিকারীদের ধরার জন্য অভিযান চালান। সকাল ৯ টায় বনকর্মীদের দেখে শিকারীর দল তাদের উপর চড়াও হওয়ার চেষ্টা চালায়। অবস্থা বেগতিক দেখে বন কর্মীরা কয়েক দফা ফাঁকা গুলি ছোড়লে জবাই করা হরিণ বহনকারী আলী আকবর ও আমিন ছাড়া অন্যান্য শিকারীরা পালিয়ে যায়। এসময় হরিণ শিকারে ব্যবহৃত ১১৫ ফুট দীর্ঘ শিকারী জালও জব্দ করা হয়। পরে বনকর্মীরা জবাই করা হরিণ সহ এদের গ্রেফতার বাঁকখালী রেঞ্জ কার্যালয়ে নিয়ে যান।
বাঁকখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ আবদুল ওহাব জানান, হরিণটির ওজন ১৫ কেজি। তবে খুব ভোরে হরিণটি জবাই করা হয়। দেরী হওয়ায় হরিণের মাংস খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। কাল বিকালে হরিণের মাংস রেঞ্জ কার্যালয়ের সম্মুখে মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়। এসময় কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের সহকারী বন সংরক মোঃ আসলাম মজুমদার সহ বন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। হরিণের চামড়াটি সংরনের জন্য রেখে দেয়া হয়। এ ব্যাপারে বন্য প্রাণী সংরন আইনে মামলা করা হবে।




এক সপ্তাহে ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন দীর্ঘ ১১ মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু

মহসীন শেখ॥   দীর্ঘ এগার মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানীর ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের ...