মঙ্গলবার, ১০ এপ্রিল, ২০১২

টেকনাফ স্থল বন্দরে জাহাজ জট

 নিজস্ব প্রতিবেদক॥
বন্দর কর্তৃপক্ষ ও বন্দর শ্রমিকদের মধ্যে বিরোধের কারণে টেকনাফ স্থল বন্দরে জাহাজ জট চরম আকার ধারন করেছে। এতে টেকনাফ স্থল বন্দরে পণ্য আমদানী-রপ্তানী কার্যক্রমে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। গত কয়েকদিন ধরে চলে আসছে এই অচলাবস্থা। এতে আমদানী কারক ও রপ্তানীকারকরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন
বলে জানা গেছে।
টেকনাফ স্থল বন্দর সরেজমিন পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়- স্থল বন্দরের জেটিতে জাহাজের দীর্ঘ জট। এদিকে রপ্তানীর অপেক্ষায় পড়ে আছে বিভিন্ন প্রকার মালামাল। পরিদর্শনকালে আমদানী ও রপ্তানী কার্যক্রম অর্থাৎ মালামাল খালাস ও বোঝাই চোখে পড়েনি। মাহি এন্ড ব্রাদার্স এর স্বত্ত্ব্াধীকারী সিআইপি আলহাজ্ব মোঃ হাশেম জানান- গত কয়েকদিন ধরে টেকনাফ স্থল বন্দরে অফিসিয়াল কাজ হলেও পণ্য আমদানী-রপ্তানী বন্ধ রয়েছে। শ্রমিকরা কাজ করছেনা। আমদানী কারকদের আমদানী করা বিভিন্ন প্রকার ভূষা মালের যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে বন্দর কর্তৃপক্ষের সাথে বার বার যোগাযোগ এবং ধর্না দেয়া হলেও মালামাল ডেলিভারী দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। ইত্যবসরে মিয়ানমার থেকে মালামালবাহী আরো ৬টি জাহাজ টেকনাফ স্থলবন্দরের জেটিতে এসে পৌঁছেছে। ২ সপ্তাহ ধরে পণ্য খালাসের অপেক্ষায় থাকার কারনে অনেক জাহাজ মালিক পণ্যসহ ফিরে যাওয়ার দাবী তুলেছে। শ্রমিক সমস্যার কারনে টেকনাফ স্থল বন্দর দিয়ে মিয়ানমারে পণ্য রপ্তানী  ব্যাহত হচ্ছে। এতে আমদানীকারক ও রপ্তানী কারকগণ আর্থিকভাবে লোকসানের সম্মূখিন হচ্ছেন। এ অচলাবস্থার কারণে সরকার কাঙ্খিত রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে।

এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে টেকনাফ স্থল বন্দরের ব্যবস্থাপক আবদুল মোহাইমেন জানান, ঠিকাদার ও শ্রমিকদের মধ্যে বিরোধের কারণে এ সমস্যা দেখা দিয়েছে। বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চলছে।

এক সপ্তাহে ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন দীর্ঘ ১১ মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু

মহসীন শেখ॥   দীর্ঘ এগার মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানীর ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের ...