সোমবার, ২৬ মার্চ, ২০১২

স্বাধীনতার ৪১ বছরেও সনাক্ত হয়নি কুতুবদিয়ার দুই বধ্যভূমি

॥এমএ মান্নান, কুতুবদিয়া॥ 
কুতুবদিয়ায় স্বাধীনতার চার দশক পরেও দু‘টি বধ্যভূমি সনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। মুক্তি যুদ্ধে পাকহানাদারদের অত্যাচার-নিপিরণের সাী দীর্ঘ দিন পর দু‘টি বধ্যভূমি আবিস্কৃত হলেও তা সরকারি স্বীকৃতি পায়নি। এলাকাবাসি ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়নে সৈকতে মু
ক্তিযুদ্ধের সময় পাক সেনারা এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করে। এ ছাড়া বড়ঘোপ ইউনিয়নে ষ্টীমারঘাট এলাকায় একটি সংখ্যা লঘুর বাড়িতে পাকসৈন্যরা অগ্নি সংযোগ করলে একজন হিন্দু নারী অগ্নি দগ্ধ হয়ে মারা যায়।
এলাকাবাসি মুক্তি যুদ্ধের স্মৃতি বয়ে বেড়ালেও ইতিহাস সঠিক ভাবে জানার সুযোগ পায়নি। যে কারণে উপজেলায় তৎকালিন সময়ে পাকসেনা ও তাদের দোসরদের লুটপাট,অগ্নি সংযোগ,ধর্ষণ,ধর্মান্তরিত সবই আড়ালে পড়ে থাকে। শেষ পর্যন্ত বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার মতায় এসে মুক্তি যুদ্ধে স্বাধীনতা বিরোধীদের সকল হত্যা,ধর্ষণ,অগ্নিসংযোগ প্রভৃতি নিরূপনের উদ্যোগ নেয়া হয়। এরই অংশ হিসেবে কুতুবদিয়ায় পাকসেনা ও তাদের দোসর কর্তৃক হত্যা,ধর্ষণ,অগ্নিসংযোগ,লুটতরাজ উদ্ঘাটন করতে গত বছর ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তথ্য অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়।
হত্যা ধর্ষণ অগ্নিসংযোগ লুটপাট তথ্য অনুসন্ধান কমিটির সদস্য উপজেলা আ‘লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুচছাফা বলেন, দীর্ঘ দিন পর হলেও উপজেলায় পাক সেনা কর্তৃক হত্যা,ধর্ষণ,ধর্মান্তরিত,অগ্নি সংযোগ,লুটতরাজ প্রভৃতি তথ্য ছাড়াও প্রাথমিক ভাবে দু‘টি বধ্যভূমি আবি®কৃত হয়েছে। কৈয়ারবিল ইউনিয়নে একটি-যা বর্তমানে সমুদ্র গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। অপরটি বড়ঘোপের ষ্টীমার ঘাটের উত্তর পার্শ্বেÑ যেটি বর্তমানে হিন্দু সম্প্রদায়ের শ্বশান অবস্থিত। বধ্যভূমি দুটি প্রাথমিক ভাবে সনাক্ত করা হলেও প্রশাসনিক ভাবে বধ্যভূমির নিরাপত্তা ও পবিত্রতা রায় আনুষ্ঠানিক পদপে নেয়া হয়নি।

এক সপ্তাহে ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন দীর্ঘ ১১ মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু

মহসীন শেখ॥   দীর্ঘ এগার মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানীর ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের ...