রবিবার, ৪ মার্চ, ২০১২

রামুতে ২ দিনের বর্ষণে জনজীবন বিপর্যস্ত : ফসলের ক্ষয়ক্ষতি

॥মুহাম্মদ আবু বকর ছিদ্দিক॥
রামুতে ২দিন ধরে আকস্মিক বৃষ্টি ও বাঁকখালী নদীতে পাহাড়ী ঢল নেমে জনজীবন অতিষ্ট হয়ে পড়ে এবং ক্ষেত ও ব্রিক ফিল্ডে কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জানা যায়, ২ মার্চ রাত থেকে মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় রামু উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে ক্ষেত খামারের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গতকাল বৃষ্টি ও পাহাড়ী ঢলে বাঁকখালী নদীর দু’তীরের বিস্তীর্ণ এলাকার ফসল তলিয়ে যায়। একাধিক সেচ মেশিন ডুবে গিয়ে মূল্যবান যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে গেছে।
রামুর সাতঘরিয়া পাড়ার কৃষক অলি আহমদ জানান, বৃষ্টির পানিতে রামু বাইপাস কলেজের পার্শ্ববর্তী প্রায় ২ একর রোপা আমন ডুবে গেছে। আকস্মিক ভারী বর্ষণে আমন চাষ হুমকির মুখে পড়েছে। একাধিক কৃষক জানান, পাহাড়ী ঢলে বাঁকখালী খালের পানি বেড়ে গিয়ে হাজার হাজার একর ধান্য জমি নষ্ট হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করা যাচ্ছে। রামু উপজেলা চাকমারকুল ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও রামু ব্রিক ফিল্ড মালিক সমিতির সভাপতি আবুল হোসেন কোম্পানী ও সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন কোম্পানী জানান, আকস্মিক বৃষ্টিতে রামুতে ২৬টি ব্রিক ফিল্ডের মধ্যে প্রায় প্রত্যেকটি ব্রিক ফিল্ডে ত্রিশ থেকে চল্লিশ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং বানানো কাঁচা ইট নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি আরও জানান, সবচাইতে বেশি আমার ব্রিক ফিল্ডে কাঁচা বানানো প্রায় অর্ধকোটি টাকার ইট নষ্ট হয়ে গেছে এবং এই বৃষ্টির কারণে ব্রিক ফিল্ড নির্ভর অনেক গরীব দুঃখি মানুষ বেকার হয়ে পড়বে। সরেজমিনে পরিদর্শনে দেখা যায়, ২দিনের বৃষ্টিতে বাঁকখালী নদীতে পাহাড়ি ঢলে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং নদীর পার্শ্ববর্তী লোকজন আতঙ্কে দিনাতিপাত করছে।

এক সপ্তাহে ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন দীর্ঘ ১১ মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু

মহসীন শেখ॥   দীর্ঘ এগার মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানীর ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের ...