॥সোয়েব সাঈদ॥
রামু উপজেলার ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের অফিসেরচর লামারপাড়ায় জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৮ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আশংকাজনক অবস্থায় শফিউল আলম নামের একজনকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বৃহষ্পতিবার (১ মার্চ) সকাল সাড়ে দশটায় এ ঘটনা ঘটে।
গুরুত্বর আহত শফিউল আলমের ছেলে হুমায়ুন জানান, জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে ওই এলাকার বিটিটিসিএল এর কর্মচারী
রফিক ও তার ছেলে মোক্তার আহমদ, আবদুল আজিজ, আবছার এর নেতৃত্বে স্থানীয় আরো কিছু বখাটে লোকজন তার বাড়িতে দা, লাটি-সোটা নিয়ে হামলা চালায়। এতে তার পিতা শফিউল আলম, মা আমিনা খাতুন, স্ত্রী সেলিনা আক্তার সহ পাঁচজন আহত হন। ঘটনার পরপরই আহতদের রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থা আশংকাজনক হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকের পরামর্শে শফিউল আলমকে চমেক হাসপাতালে নেয়া হয়।
হামলায় অভিযুক্ত মোক্তার আহমদ জানান, শফিউল আলম ও তার লোকজন তার বাড়িতে গিয়ে তাদের উপর হামলা চালিয়েছে। এতে তিনি, তার বাবা, ভাই সহ তিন জন আহত হয়েছেন। এ নিয়ে দুপক্ষই থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে।
রামু থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একে নজিবুল ইসলাম জানান, তিনি বিষয়টি শুনেছেন। তবে সারাদিন কক্সবাজার অবস্থান করায় বিস্তারিত জানেন না।
রামু উপজেলার ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের অফিসেরচর লামারপাড়ায় জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৮ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আশংকাজনক অবস্থায় শফিউল আলম নামের একজনকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বৃহষ্পতিবার (১ মার্চ) সকাল সাড়ে দশটায় এ ঘটনা ঘটে।
গুরুত্বর আহত শফিউল আলমের ছেলে হুমায়ুন জানান, জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে ওই এলাকার বিটিটিসিএল এর কর্মচারী
রফিক ও তার ছেলে মোক্তার আহমদ, আবদুল আজিজ, আবছার এর নেতৃত্বে স্থানীয় আরো কিছু বখাটে লোকজন তার বাড়িতে দা, লাটি-সোটা নিয়ে হামলা চালায়। এতে তার পিতা শফিউল আলম, মা আমিনা খাতুন, স্ত্রী সেলিনা আক্তার সহ পাঁচজন আহত হন। ঘটনার পরপরই আহতদের রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থা আশংকাজনক হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকের পরামর্শে শফিউল আলমকে চমেক হাসপাতালে নেয়া হয়।
হামলায় অভিযুক্ত মোক্তার আহমদ জানান, শফিউল আলম ও তার লোকজন তার বাড়িতে গিয়ে তাদের উপর হামলা চালিয়েছে। এতে তিনি, তার বাবা, ভাই সহ তিন জন আহত হয়েছেন। এ নিয়ে দুপক্ষই থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে।
রামু থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একে নজিবুল ইসলাম জানান, তিনি বিষয়টি শুনেছেন। তবে সারাদিন কক্সবাজার অবস্থান করায় বিস্তারিত জানেন না।