বৃহস্পতিবার, ১৫ মার্চ, ২০১২

রামুর খামারীরা আতংকে !

॥ রামু নিউজ রিপোর্ট ॥ 
 রামু উপজেলায় গরু চুরির হিড়িক পড়েছে। উপজেলা চেয়ারম্যানের দুটি গরু চুরির পর এবার চুরি হয়েছে, কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আমিন-এর খামার থেকে চোরের দল পাঁচটি গরু নিয়ে গেছে।
গত ১৪ মার্চ (বুধবার) ভোরে রামু কাউয়ারখোপ ইউনিয়নে মইষকুম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এর  দুই সপ্তাহ আগে কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের
উখিয়ারঘোনা এলাকায় রামু উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজলের খামার থেকে দেড় লাখ টাকা মূল্যের দুটি অষ্ট্রেলিয়ান প্রজাতির গরু চুরি করে নিয়ে যায়। একের পর এক চুরির ঘটনায় খামারীদের মাঝে আতংক ছড়িয়ে পড়েছে।
কচ্ছপিয়া ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আমিন জানান, কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের মইষকুম এলাকায় তাঁর খামারে ২৬ টি গরু রয়েছে। এর মধ্যে অষ্ট্রেলিয়ান প্রজাতির পাঁচটি গরু বুধবার ভোরে চুরি হয়েছে।  চুরি হওয়া পাঁচটি গরুর দাম প্রায় দুই লাখ টাকা। বিভিন্ন  এলাকায় খোঁজাখুজির পরও গরুর সন্ধান মেলেনি।
কাউয়ারখোপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুরুল হক জানান, সম্প্রতি তাঁর ইউনিয়নে কয়েকবার গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে। তাঁর ধারনা এলাকার বাইরের শক্তিশালী সিন্ডিকেট গরু চুরির ঘটনায় জড়িত।
রামু উপজেলার কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের খামারী মুক্তিযোদ্ধা মোজাফ্ফর আহমদ জানান, ডেইরী একটি সম্ভাবনাময় শিল্প। রামুর অনেক খামারী এ শিল্পে অর্থ বিনিয়োগ করে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে গরু চুরি বেড়ে যাওয়ায় লোকজন খামারীদের মাঝে আতংক বিরাজ করছে। তিনি জানান, গত কয়েকমাসে বিভিন্ন খামারী অন্তত বিশটি গরু চুরি হয়েছে। উপজেলা চেয়ারম্যান সোহেল সরওয়ার কাজল এবং ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের খামার থেকে গরু চুরির পর সাধারণ খামারীরা আরো বেশী  আতংক গ্রস্থ হয়ে পড়ে।
রামু থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একে নজিবুল ইসলাম জানান, গরু চুরির ঘটনায় জড়িতদের ধরতে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এক সপ্তাহে ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন দীর্ঘ ১১ মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু

মহসীন শেখ॥   দীর্ঘ এগার মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানীর ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের ...