॥মোঃ রেজাউল করিম, ঈদগাঁও॥
ঈদগাঁওর হাসপাতাল গুলোর বজ্য ঈদগাঁওবাসীর জন্য খুবই ক্ষতিকর হচ্ছে। আর এসব হাসপাতালে ব্যবহৃত সিরিঞ্জ,বেন্ডেজ ও অপারেশনে ব্যবহৃত বিভিন্ন রকমের ঔষুধের বোতল,সুই সুতা অংশে বিশেষ রোগ জীবানু প্রতিনিয়ত বহন করে চলছে। এছাড়া বাতাস বা পানির দ্বারা রোগ জীবানু দুর দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে প্রতিনিয়ত। এসব কারণে
মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বৃহত্তর ঈদগাঁওবাজার মুখী প্রায় কয়েক লাধিক মানুষ। পাশাপাশি এসব হাসপাতালে সরকারী বজ্য নীতিমালা উপেক্ষিত হচ্ছে দিন দিন। এ কারণে ঈদগাঁও বাজারে প্রতিদিস আসা লোকজন রয়েছে চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, এসব বর্জ্যরে সংস্পর্শে এলে যে কোন সময় সুস্থ লোক ও অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। হাসপাতাল গুলোর যেন তেন ভাবে রাখা বর্জ্যগুলো বর্ষার সময় বাজার ধূয়ে নদীতে পড়ে। এ কারণে নদীর সুপেয় পানি হয়ে উঠে বিষাক্ত। অন্যদিকে এতদঞ্চলের মানুষ ডিপথেরিয়া,হেপাটাইটিস,হুপিংকাশি সহ নানা জটিল কঠিন রোগে ভোগে। খোঁজ নিয়েজানা গেছে ঈদগাঁওতে প্যাথলজী সেন্টার সহ প্রায় ২ ডজনের অধিক হাসপাতাল রয়েছে। আর এ গুলো থেকে দৈনিক ১মণের ও বেশী বর্জ্য বের হয়। এসব বর্জ্য অব্যবস্থিত থাকার কারণে এলাকার লোকজন সহ চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে পথচারীরা। শুধু তাই নয় সকল বর্জ্য গুলোর কারণে চিহৃমূল পথশিশু ও স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা মারাত্মক স্বাস্থ্য হানিতে রয়েছে। যে সব বর্জ্য প্রতিদিন পুড়িয়ে ও মাটিতে পুতে ফেলা দরকার এ ক্ষেত্রে এখানকার হাসপাতাল-প্যাথলজি গুলো নীরব ভূমিকা পালন করছে। অন্যদিকে হাসপাতাল-প্যাথলজি মালিক পকে এসব বিষয়ে নজরদারী করার কোন ভূমিকা দেখা যাচ্ছেনা। আবার ঈদগাঁও বাজারে নির্দিষ্ট স্থানে ডাসবিন না থাকায় যত্রতত্র ভাবে হাসপাতাল-প্যাথলজির বর্জ্য ফেলা হচ্ছে দেদারছে। বাজারের ঈদগাঁও মেডিকেল সেন্টার,জমজম হাসপাতাল,মেট্টো ডায়াগনেষ্টিক সেন্টার,সী-হার্ট হাসপাতাল ও ঈদগাঁও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ ১৫টির অধিক প্যাথলজী সেন্টার এবং অসংখ্যা ডেন্টাল কিনিক থেকে প্রতিদিন ১মণের বেশী বর্জ্য তৈরি হয়। এসব বর্জ্য নিয়ে কারো মাথা ব্যাথা না থাকায় বৃহত্তর ঈদগাঁও ৬ ইউনিয়নের নাগরিকরা রয়েছে চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল-প্যাথলজি ও ডেন্টাল কিনিক গুলো নাগরিক সুবিধার্থে ২০০৮বর্জ্য বিধি মালা ব্যবস্থাপনা নীতি অনুসরণ করলে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হবে। সেই সাথে সকলকে স্বাস্থ্যনীতি অনুসরণ করে কাজ করলেই স্বাস্থ্য অধিকার ও সেবা সম্পর্কে নিশ্চিত হবে। এতদঞ্চলের কয়েক লাধিক ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে রা পাবে। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য সচেতন ফজলুল আজিম জানান, ঈদগাঁও কোন হাসপাতাল-প্যাথলজিতে নিয়মনীতি নেই। গোমাতলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোঃ আবদুল জলিল জানান, বর্জ্য অব্যবস্থাপনা এসব হাসপাতালের নিত্যদিনের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। ঈদগাঁও চেয়ারম্যান সোহেল জাহান চৌধূরী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এসব হাসপাতালের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নয় বাজারের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও রয়েছে চরম ঝুঁকিতে।
ঈদগাঁওর হাসপাতাল গুলোর বজ্য ঈদগাঁওবাসীর জন্য খুবই ক্ষতিকর হচ্ছে। আর এসব হাসপাতালে ব্যবহৃত সিরিঞ্জ,বেন্ডেজ ও অপারেশনে ব্যবহৃত বিভিন্ন রকমের ঔষুধের বোতল,সুই সুতা অংশে বিশেষ রোগ জীবানু প্রতিনিয়ত বহন করে চলছে। এছাড়া বাতাস বা পানির দ্বারা রোগ জীবানু দুর দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে প্রতিনিয়ত। এসব কারণে
মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বৃহত্তর ঈদগাঁওবাজার মুখী প্রায় কয়েক লাধিক মানুষ। পাশাপাশি এসব হাসপাতালে সরকারী বজ্য নীতিমালা উপেক্ষিত হচ্ছে দিন দিন। এ কারণে ঈদগাঁও বাজারে প্রতিদিস আসা লোকজন রয়েছে চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, এসব বর্জ্যরে সংস্পর্শে এলে যে কোন সময় সুস্থ লোক ও অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। হাসপাতাল গুলোর যেন তেন ভাবে রাখা বর্জ্যগুলো বর্ষার সময় বাজার ধূয়ে নদীতে পড়ে। এ কারণে নদীর সুপেয় পানি হয়ে উঠে বিষাক্ত। অন্যদিকে এতদঞ্চলের মানুষ ডিপথেরিয়া,হেপাটাইটিস,হুপিংকাশি সহ নানা জটিল কঠিন রোগে ভোগে। খোঁজ নিয়েজানা গেছে ঈদগাঁওতে প্যাথলজী সেন্টার সহ প্রায় ২ ডজনের অধিক হাসপাতাল রয়েছে। আর এ গুলো থেকে দৈনিক ১মণের ও বেশী বর্জ্য বের হয়। এসব বর্জ্য অব্যবস্থিত থাকার কারণে এলাকার লোকজন সহ চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে পথচারীরা। শুধু তাই নয় সকল বর্জ্য গুলোর কারণে চিহৃমূল পথশিশু ও স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা মারাত্মক স্বাস্থ্য হানিতে রয়েছে। যে সব বর্জ্য প্রতিদিন পুড়িয়ে ও মাটিতে পুতে ফেলা দরকার এ ক্ষেত্রে এখানকার হাসপাতাল-প্যাথলজি গুলো নীরব ভূমিকা পালন করছে। অন্যদিকে হাসপাতাল-প্যাথলজি মালিক পকে এসব বিষয়ে নজরদারী করার কোন ভূমিকা দেখা যাচ্ছেনা। আবার ঈদগাঁও বাজারে নির্দিষ্ট স্থানে ডাসবিন না থাকায় যত্রতত্র ভাবে হাসপাতাল-প্যাথলজির বর্জ্য ফেলা হচ্ছে দেদারছে। বাজারের ঈদগাঁও মেডিকেল সেন্টার,জমজম হাসপাতাল,মেট্টো ডায়াগনেষ্টিক সেন্টার,সী-হার্ট হাসপাতাল ও ঈদগাঁও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ ১৫টির অধিক প্যাথলজী সেন্টার এবং অসংখ্যা ডেন্টাল কিনিক থেকে প্রতিদিন ১মণের বেশী বর্জ্য তৈরি হয়। এসব বর্জ্য নিয়ে কারো মাথা ব্যাথা না থাকায় বৃহত্তর ঈদগাঁও ৬ ইউনিয়নের নাগরিকরা রয়েছে চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল-প্যাথলজি ও ডেন্টাল কিনিক গুলো নাগরিক সুবিধার্থে ২০০৮বর্জ্য বিধি মালা ব্যবস্থাপনা নীতি অনুসরণ করলে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হবে। সেই সাথে সকলকে স্বাস্থ্যনীতি অনুসরণ করে কাজ করলেই স্বাস্থ্য অধিকার ও সেবা সম্পর্কে নিশ্চিত হবে। এতদঞ্চলের কয়েক লাধিক ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে রা পাবে। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য সচেতন ফজলুল আজিম জানান, ঈদগাঁও কোন হাসপাতাল-প্যাথলজিতে নিয়মনীতি নেই। গোমাতলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোঃ আবদুল জলিল জানান, বর্জ্য অব্যবস্থাপনা এসব হাসপাতালের নিত্যদিনের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। ঈদগাঁও চেয়ারম্যান সোহেল জাহান চৌধূরী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এসব হাসপাতালের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নয় বাজারের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও রয়েছে চরম ঝুঁকিতে।