বুধবার, ৪ এপ্রিল, ২০১২

কালারমারছড়ায় লুটপাট চলছেই,পুলিশের ভূমিকা রহস্য জনক !

॥ এম ছালামত উল্লাহ : মহেশখালী ॥ 
মহেশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও কালারমারছড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মুক্তিযুদ্ধা মোহাম্মদ শরিফের পুত্র  ওসমানগণি হত্যা মামলার জেরধরে পুরুষশূন্য ও  মোহাম্মদশাহ ঘোনা ও দনি ঝাপুয়া এলাকায় নিহত
ওসমান সমর্থকদের বিরুদ্ধে প্রতিপরে সম্পদ লুটপাটের একাধিক অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার রাত বারটা থেকে ওসমান গ্র“পের বিুদ্ধ লোকজন জিয়া গ্র“পের প্রায় ৪০টির বেশি পরিবারের বসবাসের ২৪ টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করলে  কোটি টাকার আর্থিক য়তি হয় বলে তিগ্রস্তদের অভিয়োগ করেন।  বর্তমানে তিগ্রস্তবাড়ি গুলো সরকারী উর্ধ্বতন কর্তৃপ নিরাপত্তার কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় ওসমান গ্র“পের লোকজন প্রতিপরে  আগুনে পুড়ে যাওয়া বাড়ির টিন, গাছ ও অন্যান্য সম্পদ লুটকরে নিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নাম প্রকাশে অনিশ্চুক মোহাম্মদ শাহ ঘোনা এলাকার এক ব্যক্তি জানান বর্তমানে কালারমারছড়ায় যে লুটপাট চলছে তা জাহেলিযাতকে ও হারমানায়। বিশেষ করে পুলিশের পপাত মূলক আচরণের কারণে বিভিন্ন এলাকার ওসমান গ্র“পের লোকজন পুলিশের সাথে অপরাধী ধরার নাম করে নির্বিঘেœ লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া এজাহার বর্হিভূত অনেক নিরীহ লোকজনকে রাতের অন্ধকারে ওসমান গ্র“পের সন্ত্রাসীরা ধরে নিয়ে ইচ্ছে মতো শারিরীক নির্যাতন চালানোর পর পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার খবর পাওয়া যায়। গত রবিবার মারা ঘোনা এলাকার মমতাজকে ধরে নেওয়ার সময় পুলিশের সাথে থাকা সন্ত্রাসী গুলো মমতাজের বাড়িতে লুটপাট চালায়। একই দিনে ইউনুছখালীর আবুল কালামের বাড়িতে আসামী ধরার নাম করে পুলিশের সাথে থাকা সন্ত্রসী গুলো আবুল কালামের বাড়িতে থাকা তিনটি মোবাইল ফোন সহ নগদ টাকা লুটপাট করার অভিযোগ পাওয়া যায়। গত সোমবার নয়াপাড়ার মৃত মৌং এজাহারের পুত্র আমান উল্লাহ (২৮) কে ওসমানের চেয়ারম্যানের লোকজনরা রাত আটটার সময় নিজ বাড়ি থেকে ধরে নির্জন স্থানে নিয়ে মারাত্মকভাবে শারিরীক নির্যাতন চালানোর পর মুমূর্ষ অবস্থায় পুলিশের হাতে সোর্পদ করে বলে জানা যায়। হত্যা মামলার প্রধান আসামী মির কাসেমের এলাকা দনি ঝাপুয়ায় রাতের বেলায় ওসমান গ্র“পের লোকজন বিশেষ বাহিনীর পোষাক পড়ে আসামী ধরার ভান করে লুটপাট সহ অসহায় মেয়েদের নির্যাতনের অভিযোগ স্থানীয়দের। নিরীহ জনতার উপর পুলিশি ও নিহত ওসমানের বিুদ্ধ সন্ত্রাসীদের লুটপাট ও শাররীক নির্যাতন বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে বিভিন্ন ্এলাকায় এধরনের নির্যাতন প্রতিরোধের জন্য পলাতক মির কাসিম চেয়ারম্যানের ইন্দনে গোপনে এলাকা ভিত্তিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি গঠনের সংবাদ পাওয়া যায়। প্রথম দিকে ওসমান চেয়ারম্যানের নির্মম, বর্বরোচিত, লোমর্হষক হত্যা কান্ডের নিন্দার ঝড় উঠলেও বর্তমানে বিভিন্ন এলাকায় নিরীহ জনগনের ্ওপর পুলিশের সাথে থাকা ওসমান সর্মথিতদের নির্যাতন ও লুটপাটের কারণে জন-মনে  প্রতিরোধের মনোভাব জন্ম নিচ্ছে। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত বারটার সময় পুলিশ ও নিহত চেয়ারম্যানের সর্মথকরা ঝাপুয়া মাদ্রাসা সংলগ্ন বাড়ি গুলোতে তল্লাসী চালানোর নামে লুটপাট চালানোর চেষ্টা করলে এলাকাবাসির প্রতিরোধের মূখে পিছু হঠতে বাধ্য হয় পুলিশ ও নিহত ওসমানের সন্ত্রাসীরা। অনেকের অভিমত নিরাপরাধ অনেকের নামে অভিযোগ দাখিল করায় হত্যা মামলার প্রকৃত আসামীরা হয়তো পার পেয়ে যাবে। এছাড়া মামলায় আসামী করার ভয় দেখিয়ে নিহত ওসমানের আত্বীয় স্বজনেরা এলাকায় নিরবে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে বলে জানান কালারমারছড়া মোহাম্মদ শাহ ঘোনা এলাকার এক ব্যক্তি।
এব্যপারে মহেশখালী থানার অফিসার ইনর্চাজ রনজিৎ কুমার বড়ুয়া পিটিবি নিউজডটকমকে জানান, কালারমারছড়ার ওসমান গণি নিহত হওয়ার পর এলাকায় সব সময় পুলিশী অভিযান জোরদারকরা হয়েছে এবং এজাহার নামীয় আসামীরা ধরা পড়লে এলাকার শান্তি শৃংখলা ফিরে আসবে।



এক সপ্তাহে ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন দীর্ঘ ১১ মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু

মহসীন শেখ॥   দীর্ঘ এগার মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানীর ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের ...