॥ আল মাহমুদ ভূট্টো ॥
দেশের খাদ্য ঘাটতি পূরনের জন্য অনাবাদি জমিতে আধুনিক কলাকৌশলের মাধ্যমে চাষাবাদ করতে হবে। অন্যথায় দেশের খাদ্য ঘাটতি থেকে যাবে। সমন্বিত বালাই দমন ব্যবস্থাপনা (আইপিএম) পদ্ধতি গ্রহন করে কাঙ্কিত খাদ্য শস্য উৎপাদন সম্ভব। গত ৫ এপ্রিল পার্বত্য নাাই্যংছড়ি উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আইপিএম স্কুল ও কাব পরিদর্শনকালে অতিথিরা এ কথা বলেন। পরিদর্শন টিমে উপস্থিত ছিলেন, বান্দরবান জেলা প্রশিন কর্মকর্তা শামসুদ্দিন আহমদ, রাঙ্গামাটি জেলা কৃষি তথ্য সার্ভিসের আঞ্চলিক পরিচালক তপন পাল, আঞ্চলিক কৃষি তথ্য কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান প্রমূখ। এ সময় স্থানীয় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা সুলাল বড়–য়া ও আইপিএম স্কুলের শিার্থীরা স্টাডি প্লটের বিভিন্ন পরীা উপস্থাপন, প্রশিনের কলাকৌশলসহ পোকামাকড়ের চিড়িয়াখানা অতিথিদের উপস্থাপন করেন। পরে অতিথিরা আইপিএম কাবের ভর্তি কার্যক্রম, ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। অতিথিরা কাবের অগ্রগতির উদ্দেশ্যে কম্পিউটার, ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রজেক্টর, জেনারেটরসহ বিভিন্ন শিা উপকরন দেওয়ার আশ্বাস দেন।
দেশের খাদ্য ঘাটতি পূরনের জন্য অনাবাদি জমিতে আধুনিক কলাকৌশলের মাধ্যমে চাষাবাদ করতে হবে। অন্যথায় দেশের খাদ্য ঘাটতি থেকে যাবে। সমন্বিত বালাই দমন ব্যবস্থাপনা (আইপিএম) পদ্ধতি গ্রহন করে কাঙ্কিত খাদ্য শস্য উৎপাদন সম্ভব। গত ৫ এপ্রিল পার্বত্য নাাই্যংছড়ি উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আইপিএম স্কুল ও কাব পরিদর্শনকালে অতিথিরা এ কথা বলেন। পরিদর্শন টিমে উপস্থিত ছিলেন, বান্দরবান জেলা প্রশিন কর্মকর্তা শামসুদ্দিন আহমদ, রাঙ্গামাটি জেলা কৃষি তথ্য সার্ভিসের আঞ্চলিক পরিচালক তপন পাল, আঞ্চলিক কৃষি তথ্য কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান প্রমূখ। এ সময় স্থানীয় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা সুলাল বড়–য়া ও আইপিএম স্কুলের শিার্থীরা স্টাডি প্লটের বিভিন্ন পরীা উপস্থাপন, প্রশিনের কলাকৌশলসহ পোকামাকড়ের চিড়িয়াখানা অতিথিদের উপস্থাপন করেন। পরে অতিথিরা আইপিএম কাবের ভর্তি কার্যক্রম, ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। অতিথিরা কাবের অগ্রগতির উদ্দেশ্যে কম্পিউটার, ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রজেক্টর, জেনারেটরসহ বিভিন্ন শিা উপকরন দেওয়ার আশ্বাস দেন।