॥প্রেস বিজ্ঞপ্তি॥
রামু উপজেলার প্রাচীনতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খিজারী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের বিশেষ ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়। রামু কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও শিক্ষানুরাগী ছৈয়দ আলম সওদাগরকে সভাপতি করে সাত সদস্য বিশিষ্ট বিশেষ এ ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়। গত ২৯/২/১২ তারিখে চট্রগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের
স্মারক নং-চশিবো/বিদ্যা-কক্স/(রামু)/৫২/৯৬/(অংশ-১)/২৪১৫(২),তারিখ১৭/০৮/১১এর অনুবলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব আয়েশা আক্তার উক্ত বিশেষ ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন দেন।
উল্লেখ্য রামু খিজারী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের তৎকালীন পরিচালনা কমিটির বিরুদ্ধে দূর্নীতি ও নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে রামুর শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব ছৈয়দ আলম সওদাগর চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে আবেদন করেন। পরবর্তীতে তার আবেদনের প্রেক্ষিতে চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের তদন্ত কমিটি তৎকালীন পরিচালনা কমিটির বিরুদ্ধে আনিত দূর্নীতি ও নানা অনিয়মের প্রমান পেলে চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ড উক্ত পরিচালনা কমিটি বাতিল করে। পরবর্তীতে বাতিলকৃত কমিটির নেতৃবৃন্দ উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে রিট করলে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের শেষে চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের তদন্ত কমিটির সিদ্ধান্ত বহাল থাকায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ছৈয়দ আলম সওদাগরকে সভাপতি করে সাত সদস্য বিশিষ্ট একটি বিশেষ ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন দেন। এদিকে এ কমিটির অনুমোদন দেয়ার ফলে খিজারী উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির দীর্ঘদিনের জটিলতার অবসান হলো।
রামু উপজেলার প্রাচীনতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খিজারী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের বিশেষ ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়। রামু কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও শিক্ষানুরাগী ছৈয়দ আলম সওদাগরকে সভাপতি করে সাত সদস্য বিশিষ্ট বিশেষ এ ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়। গত ২৯/২/১২ তারিখে চট্রগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের
স্মারক নং-চশিবো/বিদ্যা-কক্স/(রামু)/৫২/৯৬/(অংশ-১)/২৪১৫(২),তারিখ১৭/০৮/১১এর অনুবলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব আয়েশা আক্তার উক্ত বিশেষ ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন দেন।
উল্লেখ্য রামু খিজারী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের তৎকালীন পরিচালনা কমিটির বিরুদ্ধে দূর্নীতি ও নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে রামুর শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব ছৈয়দ আলম সওদাগর চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে আবেদন করেন। পরবর্তীতে তার আবেদনের প্রেক্ষিতে চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের তদন্ত কমিটি তৎকালীন পরিচালনা কমিটির বিরুদ্ধে আনিত দূর্নীতি ও নানা অনিয়মের প্রমান পেলে চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ড উক্ত পরিচালনা কমিটি বাতিল করে। পরবর্তীতে বাতিলকৃত কমিটির নেতৃবৃন্দ উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে রিট করলে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের শেষে চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের তদন্ত কমিটির সিদ্ধান্ত বহাল থাকায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ছৈয়দ আলম সওদাগরকে সভাপতি করে সাত সদস্য বিশিষ্ট একটি বিশেষ ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন দেন। এদিকে এ কমিটির অনুমোদন দেয়ার ফলে খিজারী উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির দীর্ঘদিনের জটিলতার অবসান হলো।