॥ রামু নিউজ রিপোর্ট ॥
অভিভাবক সমাবেশে অভিভাবকদের মতামত জানাতে সুযোগ না দেওয়ায় এবং নিয়োগ পাওয়া এক শিক্ষককে বিদ্যালয়ে যোগদান করতে না দেওয়ায় অভিভাবকদের তোপের মুখে পড়েছে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির দুইজন সদস্য। গত রোববার ( ১ এপ্রিল) দুপুরে রামু খিজারী বার্মিজ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
অভিভাবকদের অভিযোগ,সমাবেশে অনেক অভিভাবক মতামত ব্যক্ত করার জন্য বার বার অনুরোধ সত্বেও পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মুসরাত জাহান মুন্নী ও সদস্য মোকতার আহম্মদ হেলালী কোন অভিভাবককে কথা বলার সুযোগ দেননি । এ সময় কমিটির সদস্যরা উল্টো অভিভাবকদের সাথে বাকবিতন্ডা করে। এতে অভিভাবকরা ক্ষুব্দ হলে তারা তড়িগড়ি করে সভা শেষ করে দেন।
বিদ্যালয়ের অভিভাবক তপন মল্লিক ও হারুন অর রশিদ জানান, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রনে গতকাল দুপুরে তাঁরা অভিভাবক সমাবেশে যান। কিন্তু সমাবেশে তাঁরাসহ বেশকয়েকজন অভিভাবক মতামত ব্যক্ত করার সুযোগ চাইলেও কমিটির লোকজন একতরফা বক্তব্য দিয়ে সভা শেষ করতে চান। এ সময় কয়েকজন অভিভাবক তাদের এ আচরনে ক্ষুব্দ হয়ে এর প্রতিবাদ জানালে তারা অভিভাবকদের সাথে খারাব আচরণ করেন। এতে অভিভাবকেরা আরও ক্ষুব্দ হলে তারা তড়িগড়ি করে সভা শেষ করে পুলিশ ডেকে আনেন। এ কারণে তাঁদের অভিভাবকদের তোপের মুখে পড়তে হয়।
তারা জানান, বিদ্যালয়ের উন্নয়নে সব সময় অভিভাবকেরা আন্তরিকভাবে সহযোগিতা দিয়ে থাকেন। কিন্তু অভিভাবকদের মতামত উপো করার বিষয়টি বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। বিদ্যালয়ের স্বার্থে অভিভাবকেরা নিজেই সমাবেশ ডাকবেন বলে তারা জানান।
মুসরাত জাহান মুন্নীর বড় ভাই ও স্থানীয় বাসিন্দা শামীম আহসান ভুলু জানান, বর্তমানে এ বিদ্যালয়ে চরম শিক সংকট চলছে। এ সংকট দূর করতে সম্প্রতি এ বিদ্যালয়ে একজন মহিলা শিক নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু কমিটির বেশ কজন সদস্যর মতামতকে উপো করে এ দুই সদস্যর স্বেচ্ছাচারিতায় এবং ব্যক্তিগত রেশারেশির কারণে ওই শিক্ষককে বিদ্যালয়ে যোগদান করতে না দেওয়ার নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেন। তিনি এ ঘটনার প্রতিবাদ করায় অভিভাবক সমাবেশে তাকে নিয়েও বিষোদগার করা হয়। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের অভিভাবক এবং এলাকাবাসীর মাঝে দারুন ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা শহীদ মো. ছাইদুল হক জানান, শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিভিন্ন বিদ্যালয়ে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। বিষয়টি খুবই দুঃখ জনক। তিনি বলেন, নিয়োগদানের ক্ষেত্রে সরকারী আদেশের প্রতি সবার শ্রদ্ধা দেখানো উচিৎ।
অভিভাবক সমাবেশে অভিভাবকদের মতামত জানাতে সুযোগ না দেওয়ায় এবং নিয়োগ পাওয়া এক শিক্ষককে বিদ্যালয়ে যোগদান করতে না দেওয়ায় অভিভাবকদের তোপের মুখে পড়েছে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির দুইজন সদস্য। গত রোববার ( ১ এপ্রিল) দুপুরে রামু খিজারী বার্মিজ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
অভিভাবকদের অভিযোগ,সমাবেশে অনেক অভিভাবক মতামত ব্যক্ত করার জন্য বার বার অনুরোধ সত্বেও পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মুসরাত জাহান মুন্নী ও সদস্য মোকতার আহম্মদ হেলালী কোন অভিভাবককে কথা বলার সুযোগ দেননি । এ সময় কমিটির সদস্যরা উল্টো অভিভাবকদের সাথে বাকবিতন্ডা করে। এতে অভিভাবকরা ক্ষুব্দ হলে তারা তড়িগড়ি করে সভা শেষ করে দেন।
বিদ্যালয়ের অভিভাবক তপন মল্লিক ও হারুন অর রশিদ জানান, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রনে গতকাল দুপুরে তাঁরা অভিভাবক সমাবেশে যান। কিন্তু সমাবেশে তাঁরাসহ বেশকয়েকজন অভিভাবক মতামত ব্যক্ত করার সুযোগ চাইলেও কমিটির লোকজন একতরফা বক্তব্য দিয়ে সভা শেষ করতে চান। এ সময় কয়েকজন অভিভাবক তাদের এ আচরনে ক্ষুব্দ হয়ে এর প্রতিবাদ জানালে তারা অভিভাবকদের সাথে খারাব আচরণ করেন। এতে অভিভাবকেরা আরও ক্ষুব্দ হলে তারা তড়িগড়ি করে সভা শেষ করে পুলিশ ডেকে আনেন। এ কারণে তাঁদের অভিভাবকদের তোপের মুখে পড়তে হয়।
তারা জানান, বিদ্যালয়ের উন্নয়নে সব সময় অভিভাবকেরা আন্তরিকভাবে সহযোগিতা দিয়ে থাকেন। কিন্তু অভিভাবকদের মতামত উপো করার বিষয়টি বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। বিদ্যালয়ের স্বার্থে অভিভাবকেরা নিজেই সমাবেশ ডাকবেন বলে তারা জানান।
মুসরাত জাহান মুন্নীর বড় ভাই ও স্থানীয় বাসিন্দা শামীম আহসান ভুলু জানান, বর্তমানে এ বিদ্যালয়ে চরম শিক সংকট চলছে। এ সংকট দূর করতে সম্প্রতি এ বিদ্যালয়ে একজন মহিলা শিক নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু কমিটির বেশ কজন সদস্যর মতামতকে উপো করে এ দুই সদস্যর স্বেচ্ছাচারিতায় এবং ব্যক্তিগত রেশারেশির কারণে ওই শিক্ষককে বিদ্যালয়ে যোগদান করতে না দেওয়ার নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেন। তিনি এ ঘটনার প্রতিবাদ করায় অভিভাবক সমাবেশে তাকে নিয়েও বিষোদগার করা হয়। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের অভিভাবক এবং এলাকাবাসীর মাঝে দারুন ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা শহীদ মো. ছাইদুল হক জানান, শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিভিন্ন বিদ্যালয়ে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। বিষয়টি খুবই দুঃখ জনক। তিনি বলেন, নিয়োগদানের ক্ষেত্রে সরকারী আদেশের প্রতি সবার শ্রদ্ধা দেখানো উচিৎ।