॥ মহসীন শেখ, কক্সবাজার ॥
কক্সবাজারের বাকঁখালী ও নাফ নদী সংলগ্ন সাগরে মাছের অকাল সময় চলছে। নদীর গভীরতা হ্রাস,পানি ও পরিবেশ দূষন, প্রজনন মৌসুমে অবাদে ডিমওয়ালা ও পোনা মাছ নিধন করায় সাগরে মৎস্য উৎপাদন এখন হুমকির মূখে পড়েছে। সাগরে মাছ না থাকায় জেলেদের পরিবারে হাহাকার শুরু হয়েছে।
জেলেদের সাথে কথা বলে জানাযায়, সাগরে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হওয়ায় কক্সবাজারের প্রায় ৪ হাজার জেলে এখন অলস সময় কাটাচ্ছেন। এক সময়ে জেলে পাড়ায় মাছ ধরায় জীবিকা নির্বাহের প্রধান পেশা হিসাবে থাকলেও এখন এখন সে সুসময় না থাকায় হতদরিদ্র হয়ে জীবন যাপন করছেন হাজার হাজার জেলে।
পৈতৃক পেশা মাছ ধরা ছেড়ে দিচ্ছেন অনেকে । তাতেও তাদের দু’বেলা দু’মুঠো অন্ন জোগাড়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে। অতি দরিদ্র পরিবার হিসাবে কক্সবাজারের জেলেরা একন বলতে চাইলে একদম বেকার সময় কাটাছে। কারন সাগরে মাছ নেই জেলে পরিবারের মাঝেও শান্তি নেই।
এর পাশাপাশি বাজারও মাছের দেখা মিলছে না অনেক দিন ধরে। জেলা বাসীও মাছের জন্য ক্রিতিম সংকটে পড়েছে। অনেক সময় সাগরের ছোট মাছ ও পুকুরের চাষ করা বড় মাছের দেখা মিললেও দেখা মিলে নাই সাগরের বড় মাছের। যা মিলে তার দামও মানুষের নাগালের বাহিরে ক্রয় করার ক্ষমতা তাকে না অনেকের।
কক্সবাজার শহরের কালুর দোনের মাছ ব্যবসায়ী আব্দুল গফুর বলেন, আজ থেকে প্রায় ২ সাস যাবত ফিশারী ঘাটে মাছ পাছিনা। আর যা পায় তার অনেক দাম এ দামে মানুষদের আমরা মাছ বিক্রি করতে পারব না। এছাড়া জেলার অনেক এলাকা থেকে নিয়ে আসা পুকুরের মাছের দামও কেজিতে ৫শ টাকার উপরে বিক্রি করতে হয় আমাদের।
শহরের নুনিয়ার ছড়ার বাসিন্ধা জেলে হালিম উদ্দিন (৩৫) জানান, আমি বঙ্গোপ সাগরে মাছ শিকার করে আসছি ১৮ বছর বয়স থেকে । মাছ ধরতে গিয়ে অনেক বার জলদস্যূদের হামলারও শিকার হয়ে ছিলাম। এছাড়া আমাদের জেলেদের মাঝে এরকম অনেক বাধা পড়েছিল তা আমরা কাটিয়ে উঠেছি তাতেও আমাদের পরিবার অনেকটা ভাল ভাবে চালিয়ে গিয়েছি। কিন্ত গত ৬ মাস যাবত সাগরের মাছ বিলুপ্তি হয়ে যাওয়ার কারনে মাছ শিকার করতে গিয়ে মাছের দেখা না মিলে র্ব্যথ হয়ে ফিরে আসতে হয়েছে অনেক বার। পাশাপাশি সাগরে জলদস্যূদের ভয়ে আর মাছ ধরতে যায় না। এ অবস্তায় বর্থমানে আমার পরিবারে দু’মুঠো’ অন্ন জোগাড়ের জন্য হিমশিম কাচ্ছি প্রতিনিয়ত। প্রধান পেশা হিসাবে থাকলেও এখন সে সুসময় না থাকায় হতদরিদ্র হয়ে জীবন যাপন করছেন আমার মত হাজার হাজার জেলে পরিবার।
কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম রাব্বানী বলেন, সাগরে শিল্প বর্জ্য ওময়লা আর্বজনায় সাগরের পানি দূষণ হওয়ায় মাছ ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে। সরকার বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা নদী,খাল,জলশায় ও পুকুরে অবমুক্ত করে হারানো মাছের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা চালাচ্ছে।
কক্সবাজারের বাকঁখালী ও নাফ নদী সংলগ্ন সাগরে মাছের অকাল সময় চলছে। নদীর গভীরতা হ্রাস,পানি ও পরিবেশ দূষন, প্রজনন মৌসুমে অবাদে ডিমওয়ালা ও পোনা মাছ নিধন করায় সাগরে মৎস্য উৎপাদন এখন হুমকির মূখে পড়েছে। সাগরে মাছ না থাকায় জেলেদের পরিবারে হাহাকার শুরু হয়েছে।
জেলেদের সাথে কথা বলে জানাযায়, সাগরে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হওয়ায় কক্সবাজারের প্রায় ৪ হাজার জেলে এখন অলস সময় কাটাচ্ছেন। এক সময়ে জেলে পাড়ায় মাছ ধরায় জীবিকা নির্বাহের প্রধান পেশা হিসাবে থাকলেও এখন এখন সে সুসময় না থাকায় হতদরিদ্র হয়ে জীবন যাপন করছেন হাজার হাজার জেলে।
পৈতৃক পেশা মাছ ধরা ছেড়ে দিচ্ছেন অনেকে । তাতেও তাদের দু’বেলা দু’মুঠো অন্ন জোগাড়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে। অতি দরিদ্র পরিবার হিসাবে কক্সবাজারের জেলেরা একন বলতে চাইলে একদম বেকার সময় কাটাছে। কারন সাগরে মাছ নেই জেলে পরিবারের মাঝেও শান্তি নেই।
এর পাশাপাশি বাজারও মাছের দেখা মিলছে না অনেক দিন ধরে। জেলা বাসীও মাছের জন্য ক্রিতিম সংকটে পড়েছে। অনেক সময় সাগরের ছোট মাছ ও পুকুরের চাষ করা বড় মাছের দেখা মিললেও দেখা মিলে নাই সাগরের বড় মাছের। যা মিলে তার দামও মানুষের নাগালের বাহিরে ক্রয় করার ক্ষমতা তাকে না অনেকের।
কক্সবাজার শহরের কালুর দোনের মাছ ব্যবসায়ী আব্দুল গফুর বলেন, আজ থেকে প্রায় ২ সাস যাবত ফিশারী ঘাটে মাছ পাছিনা। আর যা পায় তার অনেক দাম এ দামে মানুষদের আমরা মাছ বিক্রি করতে পারব না। এছাড়া জেলার অনেক এলাকা থেকে নিয়ে আসা পুকুরের মাছের দামও কেজিতে ৫শ টাকার উপরে বিক্রি করতে হয় আমাদের।
শহরের নুনিয়ার ছড়ার বাসিন্ধা জেলে হালিম উদ্দিন (৩৫) জানান, আমি বঙ্গোপ সাগরে মাছ শিকার করে আসছি ১৮ বছর বয়স থেকে । মাছ ধরতে গিয়ে অনেক বার জলদস্যূদের হামলারও শিকার হয়ে ছিলাম। এছাড়া আমাদের জেলেদের মাঝে এরকম অনেক বাধা পড়েছিল তা আমরা কাটিয়ে উঠেছি তাতেও আমাদের পরিবার অনেকটা ভাল ভাবে চালিয়ে গিয়েছি। কিন্ত গত ৬ মাস যাবত সাগরের মাছ বিলুপ্তি হয়ে যাওয়ার কারনে মাছ শিকার করতে গিয়ে মাছের দেখা না মিলে র্ব্যথ হয়ে ফিরে আসতে হয়েছে অনেক বার। পাশাপাশি সাগরে জলদস্যূদের ভয়ে আর মাছ ধরতে যায় না। এ অবস্তায় বর্থমানে আমার পরিবারে দু’মুঠো’ অন্ন জোগাড়ের জন্য হিমশিম কাচ্ছি প্রতিনিয়ত। প্রধান পেশা হিসাবে থাকলেও এখন সে সুসময় না থাকায় হতদরিদ্র হয়ে জীবন যাপন করছেন আমার মত হাজার হাজার জেলে পরিবার।
কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম রাব্বানী বলেন, সাগরে শিল্প বর্জ্য ওময়লা আর্বজনায় সাগরের পানি দূষণ হওয়ায় মাছ ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে। সরকার বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা নদী,খাল,জলশায় ও পুকুরে অবমুক্ত করে হারানো মাছের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা চালাচ্ছে।