॥ বিশেষ প্রতিবেদক,কক্সবাজার ॥
সীমান্তে উত্তেজনা ও ডলারের মূল্য বৃদ্ধিতে আমদানী-রপ্তানীতে বিরূপ প্রভাব পড়া সত্ত্বেও টেকনাফ স্থলবন্দর চলিত অর্থবছরের মার্চ মাসে ৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করেছে। যা প্রত্যাশিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫লাখ টাকারও বেশী।
কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, গেল মার্চ মাসে ৯৯৪টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ৭ কোটি ৭ লাখ ৯৩ হাজার ৯শ’ ৮২ টাকা রাজস্ব আদায় করেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) টেকনাফ স্থলবন্দরের মাসিক রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল ৭ কোটি ২ লাখ টাকা। যা মাসিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ লাখ ৯৩ হাজার ৯শ’ ৮২ টাকারও বেশী। অপরদিকে ৬৪টি বিল অব এক্সপোর্টেও মাধ্যমে ৯ কোটি ৯৮ লাখ ২২ হাজার ২শ’ ৭৮ টাকার পণ্য রপ্তানী করা হয়েছে।
স্থলবন্দরের কাস্টমস সুপার কাজী আবুল হোছাইন বলেন, প্রতিমাসে হিমায়িত মাছ ও কাঠ থেকে অধিকাংশ রাজস্ব আয় হয়। এ মাসে ডলারের মূল্য বৃদ্ধি ও সীমান্ত উত্তেজনার কারণে আমদানী অনেকটা কম হয়েছে।
সীমান্তে উত্তেজনা ও ডলারের মূল্য বৃদ্ধিতে আমদানী-রপ্তানীতে বিরূপ প্রভাব পড়া সত্ত্বেও টেকনাফ স্থলবন্দর চলিত অর্থবছরের মার্চ মাসে ৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করেছে। যা প্রত্যাশিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫লাখ টাকারও বেশী।
কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, গেল মার্চ মাসে ৯৯৪টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ৭ কোটি ৭ লাখ ৯৩ হাজার ৯শ’ ৮২ টাকা রাজস্ব আদায় করেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) টেকনাফ স্থলবন্দরের মাসিক রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল ৭ কোটি ২ লাখ টাকা। যা মাসিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ লাখ ৯৩ হাজার ৯শ’ ৮২ টাকারও বেশী। অপরদিকে ৬৪টি বিল অব এক্সপোর্টেও মাধ্যমে ৯ কোটি ৯৮ লাখ ২২ হাজার ২শ’ ৭৮ টাকার পণ্য রপ্তানী করা হয়েছে।
স্থলবন্দরের কাস্টমস সুপার কাজী আবুল হোছাইন বলেন, প্রতিমাসে হিমায়িত মাছ ও কাঠ থেকে অধিকাংশ রাজস্ব আয় হয়। এ মাসে ডলারের মূল্য বৃদ্ধি ও সীমান্ত উত্তেজনার কারণে আমদানী অনেকটা কম হয়েছে।