॥উখিয়া প্রতিনিধি॥ উখিয়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে এক যুবক খুন ও এক
মহিলা ধর্ষনের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার হলদিয়া পালং
ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। একই সাথে আইন শৃংখলা পরিস্থিতির ব্যাপক
অবনতি ঘটছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নে গত ৯ মার্চ সকাল সাড়ে ১০ টায় রুমখা হাতির ঘোনা এলাকার ফরিদুল আলমের সাথে তার অপরাপর চাচাত ভাইদের সাথে জমি সংক্রান্ত বিরোধের সূত্র ধরে গতকাল সকালে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দু’পক্ষের মধ্যে মারধর লেগে যায়। এ সময় কাইয়ুমের চুরিকাঘাতে ফরিদুল আলম গুরুতর আহত হয়। হাসপাতালে নেওয়া পথে ফরিদুল আলম মারা যায়। স্থানীয় লোকজন ঘাতক কাইয়ুম ও নুরুল আমিনকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেন। এ ঘটনা পর পরই থানা পুলিশের দারোগা আনোয়ার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পলাতক অন্যান্য আসামীদের গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে। এ ব্যাপারে ৬ জনকে আসামী করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। থানার দারোগা আনোয়ার জানান, ঘাতক খুনিদের অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা নথিভূক্ত করা হয়।
অপরদিকে একই দিনে হলদিয়া পালং ইউনিয়নের থিমছড়ি এলাকার এক যুবতী দূর্বৃত্তের হাতে ধর্ষনের শিকার হয়েছে। গত রাতে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে হাতে-নাতে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানায় কোন ধর্ষণ মামলা রুজু করা হয়নি। তবে চাঞ্চল্যকর এ ধর্ষনের মামলাটি ধামা-চাপা দিতে একটি মহল অপতৎপরতা চালাচ্ছে। শুধু তাই নয় থানা পুলিশকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত চালাচ্ছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে থানার ওসি অপ্পেলা রাজু নাহা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, দু’জনই পুলিশ হেফাজতে রয়েছে এবং তদন্ত পূর্বক ধর্ষন মামলা রুজু করা হবে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নে গত ৯ মার্চ সকাল সাড়ে ১০ টায় রুমখা হাতির ঘোনা এলাকার ফরিদুল আলমের সাথে তার অপরাপর চাচাত ভাইদের সাথে জমি সংক্রান্ত বিরোধের সূত্র ধরে গতকাল সকালে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দু’পক্ষের মধ্যে মারধর লেগে যায়। এ সময় কাইয়ুমের চুরিকাঘাতে ফরিদুল আলম গুরুতর আহত হয়। হাসপাতালে নেওয়া পথে ফরিদুল আলম মারা যায়। স্থানীয় লোকজন ঘাতক কাইয়ুম ও নুরুল আমিনকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেন। এ ঘটনা পর পরই থানা পুলিশের দারোগা আনোয়ার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পলাতক অন্যান্য আসামীদের গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে। এ ব্যাপারে ৬ জনকে আসামী করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। থানার দারোগা আনোয়ার জানান, ঘাতক খুনিদের অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা নথিভূক্ত করা হয়।
অপরদিকে একই দিনে হলদিয়া পালং ইউনিয়নের থিমছড়ি এলাকার এক যুবতী দূর্বৃত্তের হাতে ধর্ষনের শিকার হয়েছে। গত রাতে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে হাতে-নাতে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানায় কোন ধর্ষণ মামলা রুজু করা হয়নি। তবে চাঞ্চল্যকর এ ধর্ষনের মামলাটি ধামা-চাপা দিতে একটি মহল অপতৎপরতা চালাচ্ছে। শুধু তাই নয় থানা পুলিশকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত চালাচ্ছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে থানার ওসি অপ্পেলা রাজু নাহা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, দু’জনই পুলিশ হেফাজতে রয়েছে এবং তদন্ত পূর্বক ধর্ষন মামলা রুজু করা হবে।