রামু নিউজ ক্রীড়া প্রতিবেদক ॥
কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতের বালিয়াড়িতে অনুষ্ঠিত ‘রানার-চ্যানেল আই বীচ ফুটবল ২০১২‘ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বিজেএমসি মাষ্টার্স একাদশ। টাইব্রেকারে ভাগ্য দেবী তাদের প্রতি সুপ্রসন্ন হওয়ায় বিজয় মুকুট নিজেদের করে নিতে পেরেছেন দলের সাবেক তারকা খেলোয়াড়রা। গতকাল বিকাল ৫ টায় অনুষ্ঠিত ফাইনাল
খেলায় মোহামেডান মাষ্টার্সকে ৩-২ গোলে হারিয়ে বিজেএমসি মাষ্টার্স চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।
খেলা শুরুর পর থেকে দু’দলের সাবেক তারকা খেলোয়াড়রা ফেলে আসা সময়ের সে নৈপূণ্য পুনঃ জাগরুক করে মাতিয়ে তুলেন হাজার হাজার ফুটবল প্রেমীকে। দু’দলই সমানে সমান আক্রমণ পাল্টা আক্রমণ করে বালিয়াড়িতে উপস্থিত তাদের সমর্থকদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে দেয়। তবে ত্রি কোয়ার্টারে অনুষ্টিত খেলায় নির্ধারিত সময়ে কেউ কারো গোলে বল জড়াতে পারেননি। ফলে গোল শূণ্য ড্র হয় খেলা। শেষে সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় রেফারি টাইব্রেকারের সিদ্ধান্ত দেন। টাইব্রেকারে প্রথম শট নেন মোহামেডানের মাসুদ রানা। তিনি ও ডন গোল পেলেও তাদের সতির্থ সেন্টু এবং জুয়েল গোল পেতে ব্যর্থ হন। কিন্তু অপরদিকে বিজেএমসি‘র খেলোয়াড় বরুন দেওয়ান, জাকির ও মানিক প্রতিজন একটি করে ৩ টি গোল করেন। এতেই এক গোলে এগিয়ে যাওয়ায় চ্যাম্পিয়ন ট্রপির মুকুট উঠে তাদের মাথায়।
খেলা দেখতে আসা কযেকজন দর্শক জানান, মাসুদ রানা, সেন্টু,বরুনসহ তারকা খেলোয়াড়দের খেলা টিভিতে দেখতাম। প্রিয় খেলা হলেও কাজের চাপে এখন আর আগের মতো ফুটবলসহ কোন খেলাই দেখা হয় না। সাবেক খেলোয়াড়দের মিলন মেলা হচ্ছে জেনে বিচ ফুটবলের আসর দেখতে আসলাম। সাবেক কৃতি খেলোয়াড়দের সেই নৈপূণ্য কাছ থেকে দেখে আবারো মনটা ভরে উঠেছে। তা ছাড়া স্বাভাবিক নিয়মের বাইরে চলা বিচ ফুটবল উপস্থিত সবার মাঝে নতুন আনন্দ জাগিয়েছে। এ আয়োজন ফুটবলের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে ভুমিকা রাখবে বলে সবার বিশ্বাস।
খেলা শেষে এক সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে পুরষ্কার প্রদান করেন চ্যানেল আই এর পরিচালক ও বার্তা প্রধান শায়খ সিরাজ, রানার গ্রুপের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান।
এতে চ্যাম্পিয়ন দলকে ট্রপি ও নগদ ১ লাখ টাকা ও রার্নাস আপকে দলকে ট্রপি ও ৫০ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার শুরু হয় ২ দিন ব্যাপী ‘রানার-চ্যানেল আই বীচ ফুটবল ২০১২‘। এতে ৬টি দল অংশ নেন। তারমধ্যে ১ম গ্রুপে ছিলো, ব্রাদার্স ইউনিয়ন মাষ্টার্স, চট্রগ্রাম মাষ্টার্স ও আবাহনী মাষ্টার্স। ২য় গ্রুপে ছিলো মোহামেডান মাষ্টার্স, মুক্তিযোদ্ধা মাষ্টার্স ও বিজেএমসি মাষ্টার্স।
কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতের বালিয়াড়িতে অনুষ্ঠিত ‘রানার-চ্যানেল আই বীচ ফুটবল ২০১২‘ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বিজেএমসি মাষ্টার্স একাদশ। টাইব্রেকারে ভাগ্য দেবী তাদের প্রতি সুপ্রসন্ন হওয়ায় বিজয় মুকুট নিজেদের করে নিতে পেরেছেন দলের সাবেক তারকা খেলোয়াড়রা। গতকাল বিকাল ৫ টায় অনুষ্ঠিত ফাইনাল
খেলায় মোহামেডান মাষ্টার্সকে ৩-২ গোলে হারিয়ে বিজেএমসি মাষ্টার্স চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।
খেলা শুরুর পর থেকে দু’দলের সাবেক তারকা খেলোয়াড়রা ফেলে আসা সময়ের সে নৈপূণ্য পুনঃ জাগরুক করে মাতিয়ে তুলেন হাজার হাজার ফুটবল প্রেমীকে। দু’দলই সমানে সমান আক্রমণ পাল্টা আক্রমণ করে বালিয়াড়িতে উপস্থিত তাদের সমর্থকদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে দেয়। তবে ত্রি কোয়ার্টারে অনুষ্টিত খেলায় নির্ধারিত সময়ে কেউ কারো গোলে বল জড়াতে পারেননি। ফলে গোল শূণ্য ড্র হয় খেলা। শেষে সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় রেফারি টাইব্রেকারের সিদ্ধান্ত দেন। টাইব্রেকারে প্রথম শট নেন মোহামেডানের মাসুদ রানা। তিনি ও ডন গোল পেলেও তাদের সতির্থ সেন্টু এবং জুয়েল গোল পেতে ব্যর্থ হন। কিন্তু অপরদিকে বিজেএমসি‘র খেলোয়াড় বরুন দেওয়ান, জাকির ও মানিক প্রতিজন একটি করে ৩ টি গোল করেন। এতেই এক গোলে এগিয়ে যাওয়ায় চ্যাম্পিয়ন ট্রপির মুকুট উঠে তাদের মাথায়।
খেলা দেখতে আসা কযেকজন দর্শক জানান, মাসুদ রানা, সেন্টু,বরুনসহ তারকা খেলোয়াড়দের খেলা টিভিতে দেখতাম। প্রিয় খেলা হলেও কাজের চাপে এখন আর আগের মতো ফুটবলসহ কোন খেলাই দেখা হয় না। সাবেক খেলোয়াড়দের মিলন মেলা হচ্ছে জেনে বিচ ফুটবলের আসর দেখতে আসলাম। সাবেক কৃতি খেলোয়াড়দের সেই নৈপূণ্য কাছ থেকে দেখে আবারো মনটা ভরে উঠেছে। তা ছাড়া স্বাভাবিক নিয়মের বাইরে চলা বিচ ফুটবল উপস্থিত সবার মাঝে নতুন আনন্দ জাগিয়েছে। এ আয়োজন ফুটবলের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে ভুমিকা রাখবে বলে সবার বিশ্বাস।
খেলা শেষে এক সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে পুরষ্কার প্রদান করেন চ্যানেল আই এর পরিচালক ও বার্তা প্রধান শায়খ সিরাজ, রানার গ্রুপের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান।
এতে চ্যাম্পিয়ন দলকে ট্রপি ও নগদ ১ লাখ টাকা ও রার্নাস আপকে দলকে ট্রপি ও ৫০ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার শুরু হয় ২ দিন ব্যাপী ‘রানার-চ্যানেল আই বীচ ফুটবল ২০১২‘। এতে ৬টি দল অংশ নেন। তারমধ্যে ১ম গ্রুপে ছিলো, ব্রাদার্স ইউনিয়ন মাষ্টার্স, চট্রগ্রাম মাষ্টার্স ও আবাহনী মাষ্টার্স। ২য় গ্রুপে ছিলো মোহামেডান মাষ্টার্স, মুক্তিযোদ্ধা মাষ্টার্স ও বিজেএমসি মাষ্টার্স।