হাসান তারেক মুকিম ॥
রামু উপজেলার প্রানকেন্দ্র চৌমুহনী স্টেশন উপজেলার একমাত্র ব্যস্ততম শহর। কালের বির্বতনে রামুতে হাজারো পরির্বতনের ছোয়া লাগলেও চৌমুহনী ও আশপাশের সড়কের যাতায়তে তেমন কোন পরিবর্তন পরিলতি হতে দেখা যায়নি। সড়কগুলো প্রয়োজনীয় সংস্কারের অভাবে
যানচলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। কর্তৃপরে উদাসীনতায় দীর্ঘদিন ধরে এ সড়ক সংস্কারে কোন পদপে গ্রহণ না করায় সড়কের পিচ নষ্ট হয়ে খানা খন্দকে পরিণত হয়েছে। সরজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়,রামু চৌমুহনী স্টেশন চত্ত্বর থেকে বাইপাস,রামু-মরিচ্যা, চেরাংঘাটা ও পূর্বমেরংলোয়া পর্যন্ত সড়কের অবস্থা অত্যন্ত সূচনীয়। এ সব সড়কে সংস্কারের অভাবে পিচ,পাথর,ইট বালি উঠে গিয়ে বড় বড় গর্তের উৎপত্তি হয়েছে। সড়কের এসব সৃষ্ঠ গর্তে কোননা কোন যানবাহন উল্টে যাত্রীরা দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এই অবস্থায় রামুর হাজার হাজার মানুষ পড়ছে সীমাহীন দূর্ভোগে।
রামু চৌমুহনী ষ্টেশন থেকে বাইপাস পযর্ন্ত , চৌমুহনী থেকে পূর্বমেরংলোয়া পুরাতন ব্রিজ পর্যন্ত,চৌমুহনী থেকে চেরাংঘাটা পর্যন্ত ও চৌমুহনী থেকে মরিচ্যা পর্যন্ত সড়কের দশা অত্যন্ত করুন।
যার ফলে ওই সব স্থানের জনসাধারণকে যাতায়াতে প্রতিনিয়ত পড়তে হচ্ছে চরম দূর্ভোগে। এ সড়কে নিয়মিত চলাচলকারী লোকজন ােভের সঙ্গে জানান, বর্ষাকালে কাদা আর গ্রীষ্মকালে ধুলো এ সড়গুলোর প্রধান দূভোর্গ ও রাস্তায় সৃষ্ট গর্তে নিয়মিত যানবাহনের দূর্ঘটনাও একটি নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। এছাড়াও সবচেয়ে বেশি দূভোর্গের শিকার হচ্ছে বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসায় পড়–য়া শিার্থীরা । এ সড়কে নিয়মিত যান চলাচলকারী কলিম উল্লাহ জানান, রাস্তার মাঝে বড় বড় গর্ত সৃষ্টির কারণে সঠিক সময়ে গন্তব্যস্থলে না পৌছানোর ফলে একদিকে সময়ের যেমন অপচয় হচ্ছে, অপরদিকে জ্বালানীর েেত্রও অধিক খরচের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। পাশাপাশি প্রতিনিয়ত বিকল হয়ে পড়ে যানবাহনের বিভিন্ন যন্ত্রাদি ।
রামুতে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী এশিয়ার বৃহত্তম আইসোল্যান্ড নারিকেল বাগান,রাবার বাগান,বৌদ্ধদের বেশ কিছু ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ মন্দির যা দর্শনে প্রতিনিয়ত দেশ-বিদেশের পর্যটকদের যাতায়তেও চরম বিঘœ ঘটছে। বিগত বেশ কয়েক বার সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে সড়ক সংস্কারের কাজ করা হলেও উপযুক্ত সঠিক পরিকল্পনার অভাবে বর্ষা আসার শুরুতে সড়কের মাঝে আবার গর্তের সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় ব্যক্তিবর্গগনের অভিমত, রাস্তার জায়গা মাত্রাতিরিক্ত নিচে হওয়ায় এবং রাস্তার পাশের ড্রেনগুলো প্রস্থে সরু হওয়ায় বর্ষাকালে ময়লা, আবর্জনায় ড্রেনগুলো ঢেকে যায়। ফলে পানি নিষ্কাশনে বাধাঁ সৃষ্টি হয়। যার কারণে দিনের পর দিন রাস্তায় পানি জমে সড়কের কার্পেটিং নষ্ট হয়ে বড় বড় গর্তের উৎপত্তি হয়। এব্যাপারে কক্সবাজার-৩ আসনের মহাজোট মনোনীত প্রার্থী ও সোনালী ব্যাংক লিঃ এর পরিচালক সাইমুম সরওয়ার কমল জানান, ইতিপূর্বে মাননীয় যোগাযোগমন্ত্রী ওবাইদুল কাদেরকে রামু-মরিচ্যাসহ রামুর একাদিক সড়ক সংস্কারের দাবি উপস্থাপন করলে মন্ত্রী রামু-মরিচ্যা সড়কের কাজ শিগ্রিই শুরু হচ্ছে বলে জানান। এদিকে রামুর সর্বস্তরের জনসাধারন,যথাযত তদারকীর মাধ্যমে রামুর উক্ত সড়ক সংস্কারের জন্য উধর্বতন কতৃপরে জোর হস্তপে কামনা করছে।
রামু উপজেলার প্রানকেন্দ্র চৌমুহনী স্টেশন উপজেলার একমাত্র ব্যস্ততম শহর। কালের বির্বতনে রামুতে হাজারো পরির্বতনের ছোয়া লাগলেও চৌমুহনী ও আশপাশের সড়কের যাতায়তে তেমন কোন পরিবর্তন পরিলতি হতে দেখা যায়নি। সড়কগুলো প্রয়োজনীয় সংস্কারের অভাবে
যানচলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। কর্তৃপরে উদাসীনতায় দীর্ঘদিন ধরে এ সড়ক সংস্কারে কোন পদপে গ্রহণ না করায় সড়কের পিচ নষ্ট হয়ে খানা খন্দকে পরিণত হয়েছে। সরজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়,রামু চৌমুহনী স্টেশন চত্ত্বর থেকে বাইপাস,রামু-মরিচ্যা, চেরাংঘাটা ও পূর্বমেরংলোয়া পর্যন্ত সড়কের অবস্থা অত্যন্ত সূচনীয়। এ সব সড়কে সংস্কারের অভাবে পিচ,পাথর,ইট বালি উঠে গিয়ে বড় বড় গর্তের উৎপত্তি হয়েছে। সড়কের এসব সৃষ্ঠ গর্তে কোননা কোন যানবাহন উল্টে যাত্রীরা দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এই অবস্থায় রামুর হাজার হাজার মানুষ পড়ছে সীমাহীন দূর্ভোগে।
রামু চৌমুহনী ষ্টেশন থেকে বাইপাস পযর্ন্ত , চৌমুহনী থেকে পূর্বমেরংলোয়া পুরাতন ব্রিজ পর্যন্ত,চৌমুহনী থেকে চেরাংঘাটা পর্যন্ত ও চৌমুহনী থেকে মরিচ্যা পর্যন্ত সড়কের দশা অত্যন্ত করুন।
যার ফলে ওই সব স্থানের জনসাধারণকে যাতায়াতে প্রতিনিয়ত পড়তে হচ্ছে চরম দূর্ভোগে। এ সড়কে নিয়মিত চলাচলকারী লোকজন ােভের সঙ্গে জানান, বর্ষাকালে কাদা আর গ্রীষ্মকালে ধুলো এ সড়গুলোর প্রধান দূভোর্গ ও রাস্তায় সৃষ্ট গর্তে নিয়মিত যানবাহনের দূর্ঘটনাও একটি নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। এছাড়াও সবচেয়ে বেশি দূভোর্গের শিকার হচ্ছে বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসায় পড়–য়া শিার্থীরা । এ সড়কে নিয়মিত যান চলাচলকারী কলিম উল্লাহ জানান, রাস্তার মাঝে বড় বড় গর্ত সৃষ্টির কারণে সঠিক সময়ে গন্তব্যস্থলে না পৌছানোর ফলে একদিকে সময়ের যেমন অপচয় হচ্ছে, অপরদিকে জ্বালানীর েেত্রও অধিক খরচের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। পাশাপাশি প্রতিনিয়ত বিকল হয়ে পড়ে যানবাহনের বিভিন্ন যন্ত্রাদি ।
রামুতে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী এশিয়ার বৃহত্তম আইসোল্যান্ড নারিকেল বাগান,রাবার বাগান,বৌদ্ধদের বেশ কিছু ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ মন্দির যা দর্শনে প্রতিনিয়ত দেশ-বিদেশের পর্যটকদের যাতায়তেও চরম বিঘœ ঘটছে। বিগত বেশ কয়েক বার সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে সড়ক সংস্কারের কাজ করা হলেও উপযুক্ত সঠিক পরিকল্পনার অভাবে বর্ষা আসার শুরুতে সড়কের মাঝে আবার গর্তের সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় ব্যক্তিবর্গগনের অভিমত, রাস্তার জায়গা মাত্রাতিরিক্ত নিচে হওয়ায় এবং রাস্তার পাশের ড্রেনগুলো প্রস্থে সরু হওয়ায় বর্ষাকালে ময়লা, আবর্জনায় ড্রেনগুলো ঢেকে যায়। ফলে পানি নিষ্কাশনে বাধাঁ সৃষ্টি হয়। যার কারণে দিনের পর দিন রাস্তায় পানি জমে সড়কের কার্পেটিং নষ্ট হয়ে বড় বড় গর্তের উৎপত্তি হয়। এব্যাপারে কক্সবাজার-৩ আসনের মহাজোট মনোনীত প্রার্থী ও সোনালী ব্যাংক লিঃ এর পরিচালক সাইমুম সরওয়ার কমল জানান, ইতিপূর্বে মাননীয় যোগাযোগমন্ত্রী ওবাইদুল কাদেরকে রামু-মরিচ্যাসহ রামুর একাদিক সড়ক সংস্কারের দাবি উপস্থাপন করলে মন্ত্রী রামু-মরিচ্যা সড়কের কাজ শিগ্রিই শুরু হচ্ছে বলে জানান। এদিকে রামুর সর্বস্তরের জনসাধারন,যথাযত তদারকীর মাধ্যমে রামুর উক্ত সড়ক সংস্কারের জন্য উধর্বতন কতৃপরে জোর হস্তপে কামনা করছে।