রবিবার, ৮ এপ্রিল, ২০১২

ঈদগাঁওর উচ্চ বিদ্যালয় গুলোর লাইব্রেরীর বেহাল দশা

মোঃ রেজাউল করিম,ঈদগাঁও ॥   
কক্সবাজারের ঈদগাঁওতে মাধ্যমিক পর্যায়ের প্রাতিষ্ঠানিক লাইব্রেরী গুলোতে বিরাজ করছে নানা সমস্যা। অনেক বিদ্যালয়ে লাইব্রেরীর জন্য আলাদা কক্ষ, শিক্ষকসহ পর্যাপ্ত বইয়ের সংকট রয়েছে। ফলে প্রতিটি বিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থীরা সাধারণ জ্ঞান অর্জনের মারাত্মক বিপত্তির সৃষ্টি হচ্ছে। এসব বিদ্যালয়ের লাইব্রেরী গুলো কাগজে কলমে থাকলেও বাস্তবে বেশির ভাগরই বেহাল দশা। শিশু কিশোরদের উপযোগী বই সহ নেই পর্যাপ্ত পরিমানের বই। যে কয়েকটি বই আছে তা কাটা-ছেড়া এবং নিম্ন মানের। প্রত্যেক স্কুলের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রতি বছর লাইব্রেরীর জন্য আলাদা ফি নেওয়া হলেও বই ও অন্যান্য অবকাঠামো পরিধি বাড়েনা। নাম মাত্র পাঠ্য সূচীর অন্তর্ভুক্তির কিছু সংখ্যক বই ক্রয় করা হয়। লাইব্রেরীর আলাদা কক্ষ, শিক্ষক সংকট সহ সিলেবাস বহিভূত বইয়ের প্রতি অভিভাবকের অনিহা দিন দিন বেড়ে যাওয়ার ফলে শিক্ষার্থীদের সাধারণ জ্ঞান অর্জনে দেখা দিয়েছে প্রতিবন্ধকতা। বৃহত্তর ঈদগাঁওর প্রতিটি উচ্চ বিদ্যালয়ের একই হাল। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এমপিও ভুক্ত প্রতিটি উচ্চ বিদ্যালয়ের লাইব্রেরীতে ১হাজার থেকে ১২’শ পর্যন্ত এবং নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮’শ থেকে ১হাজার বই থাকা বাধ্যতামূলক। অথচ একাধিক বিদ্যালয়ের বইয়ের সংখ্যা পর্যাপ্ত নয়। যা প্রতি বছরে সুষ্ঠু প্রতিবেদন রিপোর্টে এসব বিদ্যালয়ের সরকারী অনুদান বাতিল হওয়ার যোগ্য। জানা গেছে, প্রতিটি বিদ্যালয়ে একজন সহকারী শিক্ষকে লাইব্রেরী পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ জন্য কোন কোন বিদ্যালয়ে সম্মানি ও দেওয়া হয়। ঈদগাঁওর বিভিন্ন স্কুলে সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায় বিদ্যালয় গুলোতে লাইব্রেরীর জন্য আলাদা কোন কক্ষ না থাকায় প্রধান শিক্ষক বা সহকারী শিক্ষকদের কে একটি বা দু’টি সুকেইচ অযত্ন অবহেলায় গাদাগাদি করে লাইব্রেরীর বই গুলো রাখা হয়েছে। যার ফলে শিক্ষার্থীদের কাংখিত বই গুলো খুঁজে বের করতে লাইব্রেরীর দায়িত্বে নিয়োজিত শিক্ষককে হিমশিম খেতে হয়। বিদ্যালয়ের লাইব্রেরীর বিভিন্ন দিক সম্পর্কে অভিমত ব্যক্ত করতে গিয়ে গোমাতলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আবদুল জলিল জানান, শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অন্বেষণের অন্যতম সহায়ক লাইব্রেরীর জন্য আলাদা শিক্ষক ও কক্ষ তথ্য প্রযুক্তির এ যুগে কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন বৃদ্ধি পাওয়ায় শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার মাত্রা কমে যাচ্ছে।

এক সপ্তাহে ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন দীর্ঘ ১১ মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু

মহসীন শেখ॥   দীর্ঘ এগার মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানীর ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের ...