মহসীন শেখ, কক্সবাজার ॥
ছবিটি কক্সবাজার শহরের ভোলা বাবুর পেট্রোল পাম্পের সামনে অবস্থিত ভ্রাম্যমান ফলের দোকানের। বেশ কয়েকটি ফলের দোকান দেখা যায় ওই স্থানে। তবে ভ্রাম্যমান দোকান গুলো যেখানে বসানো হয়েছে, সে স্থানটি রিক্সা পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত রয়েছে। যা ওখানে থাকা একটি গোলাকৃতির সাইন বোর্ডে লিখা রয়েছে “রিক্সা পার্কিং, কক্সবাজার পৌরসভা”। শুধু মাত্র সেখানে রিক্সাই পার্কিং করা যাবে, এটা পৌরসভার নির্দেশ। পেট্রোল পাম্পের সামনে প্রতিনিয়ত দায়িত্বে রয়েছেন ট্রাফিক পুলিশ। তাহলে রিক্সাই যে শহরের যানজটের প্রধান কারণ, সে রিক্সা পার্কিংয়ের জমি টুকু ফলের দোকানের জন্য টাকার বিনিময়ে ভাড়া দেয়ায় রাস্তায় আরো বেশি যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে বলে রিক্সা চালকদের অভিযোগ। সচেতন মহলের প্রশ্ন, কারা রিক্সা পার্কিংয়ের স্থানটি ফলের দোকানের জন্য ভাড়া দিলো ? এসব কি পুলিশ প্রশাসন অথবা ভ্রাম্যমান আদালতের নজরে আসেনা ?
ছবিটি কক্সবাজার শহরের ভোলা বাবুর পেট্রোল পাম্পের সামনে অবস্থিত ভ্রাম্যমান ফলের দোকানের। বেশ কয়েকটি ফলের দোকান দেখা যায় ওই স্থানে। তবে ভ্রাম্যমান দোকান গুলো যেখানে বসানো হয়েছে, সে স্থানটি রিক্সা পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত রয়েছে। যা ওখানে থাকা একটি গোলাকৃতির সাইন বোর্ডে লিখা রয়েছে “রিক্সা পার্কিং, কক্সবাজার পৌরসভা”। শুধু মাত্র সেখানে রিক্সাই পার্কিং করা যাবে, এটা পৌরসভার নির্দেশ। পেট্রোল পাম্পের সামনে প্রতিনিয়ত দায়িত্বে রয়েছেন ট্রাফিক পুলিশ। তাহলে রিক্সাই যে শহরের যানজটের প্রধান কারণ, সে রিক্সা পার্কিংয়ের জমি টুকু ফলের দোকানের জন্য টাকার বিনিময়ে ভাড়া দেয়ায় রাস্তায় আরো বেশি যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে বলে রিক্সা চালকদের অভিযোগ। সচেতন মহলের প্রশ্ন, কারা রিক্সা পার্কিংয়ের স্থানটি ফলের দোকানের জন্য ভাড়া দিলো ? এসব কি পুলিশ প্রশাসন অথবা ভ্রাম্যমান আদালতের নজরে আসেনা ?