রামু নিউজ প্রতিবেদক ॥
রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের দারিয়ারদীঘি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সৃষ্ট অপ্রীতিকর ঘটনা অবশেষে সুষ্ঠুভাবে নিষ্পত্তি হয়েছে। শনিবার (৭ এপ্রিল) বিকাল ৩ টায় বিদ্যালয় চত্বরে বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য সভা আহবান করেন, খুনিয়াপালং ইউপি চেয়ারম্যান সাংবাদিক আবদুল মাবুদ। সভায় সম্প্রতি বিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় অভিযুক্তরা শিক্ষকদের কাছে ক্ষমা চান এবং ক্ষতিগ্রস্ত আসবাবপত্রের জন্য জরিমানা প্রদানে সম্মত হন। এতে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ, উপস্থিত গ্রামবাসী ও ছাত্র-ছাত্রীরা বিদ্যালয়ের বদলীর আদেশ হওয়া দু’শিক্ষককে পুনরায় বহালের দাবী জানান।
উল্লেখ্য এর আগে বিষয়টি সমাধানে গত ১ এপ্রিল (রবিবার) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে উভয় পক্ষকে নিয়ে বৈঠক করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শহীদ মোহাম্মদ ছাইদুল হক। ওই বৈঠকেই বিদ্যালয়ে বসে বিষয়টি নিষ্পত্তির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বৈঠকে দারিয়ারদিঘী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি জাফর আলম, আওয়ামীলীগ নেতা বদিউজ্জামান, প্রধান শিক্ষক জহির উল্লাহ, সহকারী শিক্ষক তাজু উদ্দিন, সহকারী শিক্ষক সুরজিত বড়ুয়া, বাবলী বড়ুয়া, সাবেক প্রধান শিক্ষক নজির আহমদ, ইউপি সদস্য লিয়াকত আলী ও আবু তাহের, মৌলানা মুহিবুল্লাহ সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
খুনিয়াপালং ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল মাবুদ জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে বিষয়টি মামলার পরিবর্তে সুষ্ঠু সমাধানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিলো। এখন উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে বিষয়টি সমাধান হয়েছে। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য, অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীরা বিদ্যালয়ের দু ত্যাগী শিক্ষক তাজু উদ্দিন ও সুরজিত বড়ুয়ার বদলীর আদেশ প্রত্যাহার করে পুনরায় এ বিদ্যালয়ে বহাল রাখার জোর দাবী জানিয়েছে। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে অন্তত ডেপুটেশানে হলেও ওই দু’শিক্ষককে এক বছর রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের দারিয়ারদীঘি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সৃষ্ট অপ্রীতিকর ঘটনা অবশেষে সুষ্ঠুভাবে নিষ্পত্তি হয়েছে। শনিবার (৭ এপ্রিল) বিকাল ৩ টায় বিদ্যালয় চত্বরে বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য সভা আহবান করেন, খুনিয়াপালং ইউপি চেয়ারম্যান সাংবাদিক আবদুল মাবুদ। সভায় সম্প্রতি বিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় অভিযুক্তরা শিক্ষকদের কাছে ক্ষমা চান এবং ক্ষতিগ্রস্ত আসবাবপত্রের জন্য জরিমানা প্রদানে সম্মত হন। এতে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ, উপস্থিত গ্রামবাসী ও ছাত্র-ছাত্রীরা বিদ্যালয়ের বদলীর আদেশ হওয়া দু’শিক্ষককে পুনরায় বহালের দাবী জানান।
উল্লেখ্য এর আগে বিষয়টি সমাধানে গত ১ এপ্রিল (রবিবার) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে উভয় পক্ষকে নিয়ে বৈঠক করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শহীদ মোহাম্মদ ছাইদুল হক। ওই বৈঠকেই বিদ্যালয়ে বসে বিষয়টি নিষ্পত্তির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বৈঠকে দারিয়ারদিঘী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি জাফর আলম, আওয়ামীলীগ নেতা বদিউজ্জামান, প্রধান শিক্ষক জহির উল্লাহ, সহকারী শিক্ষক তাজু উদ্দিন, সহকারী শিক্ষক সুরজিত বড়ুয়া, বাবলী বড়ুয়া, সাবেক প্রধান শিক্ষক নজির আহমদ, ইউপি সদস্য লিয়াকত আলী ও আবু তাহের, মৌলানা মুহিবুল্লাহ সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
খুনিয়াপালং ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল মাবুদ জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে বিষয়টি মামলার পরিবর্তে সুষ্ঠু সমাধানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিলো। এখন উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে বিষয়টি সমাধান হয়েছে। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য, অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীরা বিদ্যালয়ের দু ত্যাগী শিক্ষক তাজু উদ্দিন ও সুরজিত বড়ুয়ার বদলীর আদেশ প্রত্যাহার করে পুনরায় এ বিদ্যালয়ে বহাল রাখার জোর দাবী জানিয়েছে। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে অন্তত ডেপুটেশানে হলেও ওই দু’শিক্ষককে এক বছর রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।