॥সংবাদ বিজ্ঞপ্তি॥
যতদিন বাঁচবো, যক্ষ্মাকে রুখবো এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় কক্সবাজারের ও শনিবার পালিত হলো বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে গতকাল বিকাল ৩টায় কক্সবাজার পিটি আই ইনিস্টিটিউট মিলনায়তনে নাটাবের সভাপতি কবি কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
জেলা প্রশাসক জয়নুল। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, যক্ষ্মা একটি ঘাতক ব্যাধি হলেও
বর্তমানে এ রোগের চিকিৎসা ও ঔষুধ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। আমাদের দেশে যক্ষ্মাকে এখনো সামাজিক কুসংস্কার বলে মনে করে। এটার একমাত্র কারণ সচেতনতার অভাব। তাই দেশের মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকদের উচিত ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি অভিভাবকদের সচেতন করতে পিটিআই প্রশিক্ষণার্থীদের প্রতি আহবান জানান। তিনি আরও বলেন, এদেশে বছরে ৩ লক্ষ্য আক্রান্ত হয় এবং ৭০ হাজার রোগী মারা যাচ্ছে। কক্সবাজারে ৮৫% যক্ষ্মা রোগী চিকিৎসা সেবার আওতায় রয়েছে। পিটি আই প্রশিক্ষক একে এম সেলিম উদ্দিন’র সঞ্চায়লনায় অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, পিটি’র সুপারিনটেনডেন্ট বিজয় মোহন গৌস্বামী। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, খ্যাতিমান মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ নুরুল আলম। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, নাটাবের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক অজিত দাশ। অনুষ্ঠানে প্রাইমারি ট্রেনিং ইনিস্টিটিউটের দু’শতাধিক প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করে এবং পরে বর্ণাঢ্য র্যালী অনুষ্ঠিত হয়।
যতদিন বাঁচবো, যক্ষ্মাকে রুখবো এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় কক্সবাজারের ও শনিবার পালিত হলো বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে গতকাল বিকাল ৩টায় কক্সবাজার পিটি আই ইনিস্টিটিউট মিলনায়তনে নাটাবের সভাপতি কবি কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
জেলা প্রশাসক জয়নুল। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, যক্ষ্মা একটি ঘাতক ব্যাধি হলেও
বর্তমানে এ রোগের চিকিৎসা ও ঔষুধ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। আমাদের দেশে যক্ষ্মাকে এখনো সামাজিক কুসংস্কার বলে মনে করে। এটার একমাত্র কারণ সচেতনতার অভাব। তাই দেশের মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকদের উচিত ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি অভিভাবকদের সচেতন করতে পিটিআই প্রশিক্ষণার্থীদের প্রতি আহবান জানান। তিনি আরও বলেন, এদেশে বছরে ৩ লক্ষ্য আক্রান্ত হয় এবং ৭০ হাজার রোগী মারা যাচ্ছে। কক্সবাজারে ৮৫% যক্ষ্মা রোগী চিকিৎসা সেবার আওতায় রয়েছে। পিটি আই প্রশিক্ষক একে এম সেলিম উদ্দিন’র সঞ্চায়লনায় অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, পিটি’র সুপারিনটেনডেন্ট বিজয় মোহন গৌস্বামী। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, খ্যাতিমান মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ নুরুল আলম। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, নাটাবের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক অজিত দাশ। অনুষ্ঠানে প্রাইমারি ট্রেনিং ইনিস্টিটিউটের দু’শতাধিক প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করে এবং পরে বর্ণাঢ্য র্যালী অনুষ্ঠিত হয়।