॥ রামু নিউজ ডেস্ক ॥
ইভিএমের ব্যাটারি ক্রয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারছে না নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ফলে আসন্ন ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে সংশয় দেখা গিয়েছে। ফলে ‘ইসির ইভিএমগুলো ঠিক থাকলেও ব্যাটারির অভাবে সেগুলো সচল করা যাচ্ছে না। ইসি সচিবালয় থেকে এ তথ্য জানা গেছে। নতুন কমিশন গঠনের পর কমিশনের পূর্ণাঙ্গ দুটি সভায় এ ব্যাটারি ক্রয়ের আলোচনা হলেও কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারেননি কমিশনাররা। সর্বশেষ ইসির ষষ্ঠ সভায় ব্যাটারি ক্রয়ের বিষয়টি বিশেষ এজেন্ডা থাকলেও কোনো ফলপ্রসূ আলোচনায়
হয়নি। দ্রুত সিদ্ধান্তে পৌঁছা না গেলে ডিসিসি নির্বাচনে ইসির পক্ষে ইভিএম ব্যবহার সম্ভব হবে না। ইসির সিনিয়র সহকারী সচিব ফরহাদ হোসেন বলেন, ষষ্ঠ সভায় ব্যাটারি কেনার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। চলতি সপ্তাহেই কমিশন সপ্তম সভায় মিলিত হবে। এ বৈঠকেও ইভিএমের ব্যাটারি কেনা নিয়ে আলোচনা হবে। আশা করা হচ্ছে এ সভা থেকে একটি কার্যকর সিদ্ধান্ত আসবে। ইসি সচিবালয়ের দেয়া তথ্য মতে, বর্তমানে কমিশনের হাতে ১১০০টি ইভিএম রয়েছে। সংগ্রহে থাকা ১১০০ ইভিএম থেকে ১ হাজারটি বিভক্ত ডিসিসি নির্বাচনের দুই অংশে সমান সমান ব্যবহারের ঘোষণা দেয় কমিশন। ইসি ইভিএমের ব্যাটারি চীন থেকে আমদানি করে থাকে। এ ব্যাটারি একবার ব্যবহার করলে শেষ হয়ে যায়। বিস্ফোরক রাসায়নিক পদার্থ আলক্যালেন থেকে তৈরি হওয়ায় এসব ব্যাটারি বিমান বহন করে না। ফলে এ ব্যাটারি আনার একমাত্র উপায় হলো সামুদ্রিক জাহাজ।
ইসি সূত্র জানায়, জাহাজে করে কোনো জিনিস আনা-নেয়া দীর্ঘ সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। কমপক্ষে এক মাসের আগে কোনোভাবেই হাতে পাওয়া সম্ভব হয় না। সর্বশেষ নরসিংদী পৌর নির্বাচনের মেয়র পদের নির্বাচনে ইভিএমে ভোটগ্রহণ করে বিগত কমিশন। এ নির্বাচনের সব ভোট ইভিএমে নেয়া হয়।
এর আগে দেশে প্রথমবারের মতো কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের সব ভোট ইভিএমে নিয়ে প্রশংসা কুড়িয়েছে ফেব্রুয়ারিতে বিদায় নেয়া ড. শামসুল হুদা কমিশন। এ নির্বাচনে ৬০০ ইভিএম ব্যবহার করা হয়। ডিসিসি নির্বাচনে ব্যবহারের জন্য ইভিএমের ব্যাটারি কখন হাতে পাবে কমিশন, জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার মোঃ শাহনেওয়াজ বলেন, সিদ্ধান্ত হলে শিগগিরই ব্যাটারি চলে আসবে। অর্ডার দিলে যারা ব্যাটারি বানায় তারাই ব্যাটারি পাঠিয়ে দেবে। স্বাভাবিকভাবে প্রয়োজনীয় এমন সবকিছুই করবে ইসি। অপ্রয়োজন বাহুল্য কোনো কিছুই করবো না আমরা।
উল্লেখ্য, এপ্রিলের ১৩ থেকে ১৭ তারিখের মধ্যে ডিসিসি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে কমিশন।
হয়নি। দ্রুত সিদ্ধান্তে পৌঁছা না গেলে ডিসিসি নির্বাচনে ইসির পক্ষে ইভিএম ব্যবহার সম্ভব হবে না। ইসির সিনিয়র সহকারী সচিব ফরহাদ হোসেন বলেন, ষষ্ঠ সভায় ব্যাটারি কেনার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। চলতি সপ্তাহেই কমিশন সপ্তম সভায় মিলিত হবে। এ বৈঠকেও ইভিএমের ব্যাটারি কেনা নিয়ে আলোচনা হবে। আশা করা হচ্ছে এ সভা থেকে একটি কার্যকর সিদ্ধান্ত আসবে। ইসি সচিবালয়ের দেয়া তথ্য মতে, বর্তমানে কমিশনের হাতে ১১০০টি ইভিএম রয়েছে। সংগ্রহে থাকা ১১০০ ইভিএম থেকে ১ হাজারটি বিভক্ত ডিসিসি নির্বাচনের দুই অংশে সমান সমান ব্যবহারের ঘোষণা দেয় কমিশন। ইসি ইভিএমের ব্যাটারি চীন থেকে আমদানি করে থাকে। এ ব্যাটারি একবার ব্যবহার করলে শেষ হয়ে যায়। বিস্ফোরক রাসায়নিক পদার্থ আলক্যালেন থেকে তৈরি হওয়ায় এসব ব্যাটারি বিমান বহন করে না। ফলে এ ব্যাটারি আনার একমাত্র উপায় হলো সামুদ্রিক জাহাজ।
ইসি সূত্র জানায়, জাহাজে করে কোনো জিনিস আনা-নেয়া দীর্ঘ সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। কমপক্ষে এক মাসের আগে কোনোভাবেই হাতে পাওয়া সম্ভব হয় না। সর্বশেষ নরসিংদী পৌর নির্বাচনের মেয়র পদের নির্বাচনে ইভিএমে ভোটগ্রহণ করে বিগত কমিশন। এ নির্বাচনের সব ভোট ইভিএমে নেয়া হয়।
এর আগে দেশে প্রথমবারের মতো কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের সব ভোট ইভিএমে নিয়ে প্রশংসা কুড়িয়েছে ফেব্রুয়ারিতে বিদায় নেয়া ড. শামসুল হুদা কমিশন। এ নির্বাচনে ৬০০ ইভিএম ব্যবহার করা হয়। ডিসিসি নির্বাচনে ব্যবহারের জন্য ইভিএমের ব্যাটারি কখন হাতে পাবে কমিশন, জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার মোঃ শাহনেওয়াজ বলেন, সিদ্ধান্ত হলে শিগগিরই ব্যাটারি চলে আসবে। অর্ডার দিলে যারা ব্যাটারি বানায় তারাই ব্যাটারি পাঠিয়ে দেবে। স্বাভাবিকভাবে প্রয়োজনীয় এমন সবকিছুই করবে ইসি। অপ্রয়োজন বাহুল্য কোনো কিছুই করবো না আমরা।
উল্লেখ্য, এপ্রিলের ১৩ থেকে ১৭ তারিখের মধ্যে ডিসিসি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে কমিশন।