॥ নিজস্ব প্রতিনিধি, রামু ॥
রামু উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নীতিমালার আলোকে শিক্ষক বদলী সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাকের উল্লাহকে চরম ভাবে লাঞ্চিত করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার রামু খিজারী বার্মিজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মুসরাত জাহান মুন্নীসহ কমিটির কতিপয় সদস্য ইউএনও’র কক্ষে এ ঘটনা ঘটান। এ সময় একই বিষয় নিয়ে তাঁরা ইউএনও’র সাথেও বাকবিতন্ডায় লিপ্ত হন। অনাকাংখিত এ ঘটনার প্রতিবাদে গত বুধবার (২৮ মার্চ) বিকাল ৫ টায় সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে জরুরী সভা করেছে রামু উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি।
সংগঠনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী সেলিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভা সঞ্চালনা করেন সাধারন সম্পাদক এনামুল হক। সভায় বক্তারা বলেন, সম্পূর্ণ সরকারি নীতিমালার আলোকে বদলী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে গিয়ে রামু খিজারী বার্মিজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সদস্যদের হাতে শিক্ষা কর্মকর্তা লাঞ্চিত হওয়ার ঘটনাটি অনভিপ্রেত এবং দুঃখ জনক। এ অবস্থা চলতে থাকলে সরকারি নীতিমালায় বাস্তবায়ন বাঁধাগ্রস্থ হয়ে এতে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হবে। বক্তরা আরো বলেন, ভবিষ্যতে সরকারি নীতিমালার পরিপন্থি কারো অযাচিত হস্তক্ষেপ করা হলে, তা নিয়মতান্ত্রিক ভাবে প্রতিহত করা হবে এবং প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচী দেওয়া হবে। সভায় বক্তারা বর্তমান সরকারের রূপরেখা অনুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে শিক্ষকদের স্বার্থ রক্ষা করে নীতিমালার আলোকে বদলীসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানান।
সভায় উক্ত ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন, প্রধান শিক্ষক হুমায়ুন কবির, সন্তোষ শর্মা, জাকের হোছাইন, মোহাম্মদ আলী, মোহাম্মদ ইউনুচ, বশির আহম্মদ, তাজু উদ্দিন, সহকারি শিক্ষক জামাল হোছাইন চৌধুরী, রেজাউল করিম, সুরজিত বড়ুয়া, সন্জিত বড়ূয়া প্রমুখ।
সংগঠনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী সেলিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভা সঞ্চালনা করেন সাধারন সম্পাদক এনামুল হক। সভায় বক্তারা বলেন, সম্পূর্ণ সরকারি নীতিমালার আলোকে বদলী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে গিয়ে রামু খিজারী বার্মিজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সদস্যদের হাতে শিক্ষা কর্মকর্তা লাঞ্চিত হওয়ার ঘটনাটি অনভিপ্রেত এবং দুঃখ জনক। এ অবস্থা চলতে থাকলে সরকারি নীতিমালায় বাস্তবায়ন বাঁধাগ্রস্থ হয়ে এতে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হবে। বক্তরা আরো বলেন, ভবিষ্যতে সরকারি নীতিমালার পরিপন্থি কারো অযাচিত হস্তক্ষেপ করা হলে, তা নিয়মতান্ত্রিক ভাবে প্রতিহত করা হবে এবং প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচী দেওয়া হবে। সভায় বক্তারা বর্তমান সরকারের রূপরেখা অনুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে শিক্ষকদের স্বার্থ রক্ষা করে নীতিমালার আলোকে বদলীসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানান।
সভায় উক্ত ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন, প্রধান শিক্ষক হুমায়ুন কবির, সন্তোষ শর্মা, জাকের হোছাইন, মোহাম্মদ আলী, মোহাম্মদ ইউনুচ, বশির আহম্মদ, তাজু উদ্দিন, সহকারি শিক্ষক জামাল হোছাইন চৌধুরী, রেজাউল করিম, সুরজিত বড়ুয়া, সন্জিত বড়ূয়া প্রমুখ।