মঙ্গলবার, ২০ মার্চ, ২০১২

রামুতে প্রবাসীর বাড়িতে দুধর্ষ ডাকাতি ॥ নগদ টাকাসহ চার লাখ টাকার মালামাল লুট

॥ রামু নিউজ রিপোর্ট ॥
কক্সবাজারের রামু উপজেলার ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের উত্তর ফতেখাঁরকুল গ্রামের এক প্রবাসীর বাড়িতে দুধর্ষ ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে। ডাকাতদল নগদ টাকা,স্বর্ণালংকার,মোবাইল ফোন সেটসহ প্রায় চার লাখ টাকার মালামাল লুট করেছে। গত সোমবার (১৯ মার্চ) রাতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।  খবর পেয়ে রামু থানা পুলিশ ঘটনাস্থল
পরিদর্শন করেছে। এলাকাবাসীর ধারনা,পূর্ব বিরোধের জের ধরে ডাকাতির ঘটনা ঘটতে পারে।
ডাকাত কবলিত পরিবারের গৃহকর্তা অরুন বড়ুয়া জানান, তাঁর ছেলেরা সবাই প্রবাসী। সম্প্রতি বিদেশ থেকে তাঁর তিন ছেলে বাড়ি আসে।  সোমবার রাত তিনটার দিকে ১৫-২০ জন মুখোশধারী স্বশস্ত্র ডাকাত ঘরের বেড়া কেটে তাঁর বাড়িতে ঢুকে। এসময় ডাকাতেরা গৃহকর্তার ছয় বছরের নাতনী শীতল বড়–য়ার পেটে ছুরি ঠেকিয়ে পরিবারের অন্যান্যদের জিম্মী করে আলমিরার চাবি নেন। চাবি দিয়ে আলমিরা খুলে সেখান থেকে নগদ ৬৫ হাজার টাকা, চার ভরি স্বর্ণের অলংকার, তিনটি মোবাইল ফোন সেট, টর্চ ও কাপড়-চোপড়সহ প্রায় চার লাখ টাকার মালামাল লুট করে। ডাকাতেরা অরুন বড়ুয়ার ছেলে শিপন বড়ুয়াকে(২৬) আঘাত করতে গেলে তার মা লুদু বড়ুয়া(৫০) বাধা দেন। এতে তিনি ছুরিকাহত হন। স্থানীয় বৌদ্ধ বিহারের মাইকে ডাকাতির খবর প্রচার করা হলে এলাকাবাসী এগিয়ে  আসে। তার আগেই ডাকাতরা পালিয়ে যায়।
এলাকাবাসী জানায়, সম্প্রতি পাড়ার একটি রাস্তা সংস্কারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় প্লাবন বড়–য়াদের সাথে মারামারির ঘটনা ঘটে। এঘটনার জের ধরে প্রতিপ ডাকাতির ঘটনা ঘটাতে পারে।
খবর পেয়ে রাত চারটার দিকে রামু থানার উপ-পরিদর্শক মোঃ কবির এবং সকালে ওসি (তদন্ত) মেজবাহ উদ্দিন খাঁন ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। 
রামু থানার ওসি (তদন্ত) মেজবাহ উদ্দিন খাঁন জানান, দুই দিন আগেও ওই পরিবারে মারামারির ঘটনা ঘটেছে,এনিয়ে পাল্টাপাল্টি মামলা হয়েছে। অভিযোগ পেলে তদন্তে মূল ঘটনা বেরিয়ে আসবে।


এক সপ্তাহে ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন দীর্ঘ ১১ মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু

মহসীন শেখ॥   দীর্ঘ এগার মাস পর কক্সবাজারে নকশা অনুমোদন দেয়া শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিভিন্ন ডেভেলপার কোম্পানীর ১২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের ...